রাজধানীতে সঞ্চালন লাইনে কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিদ্যুৎকর্মী হতাহতের ঘটনায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খানের কঠোর বার্তার পর নড়েচড়ে বসেছে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি)।
সংস্থাটির বোর্ড চেয়ারম্যান সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক রোববার (২৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে দশটায় বিদ্যুৎভবনের ডিপিডিসির বোর্ডরুমে জরুরি সভা ডেকেছেন। জানা যায়, ডিপিডিসির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (এসি) থেকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক পর্যন্ত সকল প্রকৌশলীকে সভায় উপস্থিত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই দুর্ঘটনার পর ডিপিডিসির কতিপয় কর্মকর্তা বিষয়টি নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি করেছেন। সূত্র জানায়, গত সোমবার (২১ অক্টোবর) সকাল থেকে বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) পর্যন্ত সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবদুল্লাহ নোমান চারদিনের ছুটিতে ছিলেন। আর তখন সংস্থাটির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন নির্বাহী পরিচালক (প্রকৌশল) মোরশেদ আলম খান। সোমবার সন্ধ্যায় মোরশেদ আলম খান দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বে থেকে তাঁর বেশকিছু সিদ্ধান্ত অনেক দেরিতে নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন কর্মকর্তারা। সূত্র জানায়, প্রকৌশলী আবদুল্লাহ নোমান ওই দিন চোখের অস্ত্রোপচারের জন্য হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। গভীর রাতে ঘটনার সংবাদ পেয়ে তিনি ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালককে তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন। সূত্র আরো জানায়, ওই রাতে ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিষয়টি এড়িয়ে যেতে চেয়েছিলেন।
নামপ্রকাশ না করার শর্তে ডিপিডিসির একাধিক প্রকৌশলী বাংলা স্কুপকে জানিয়েছেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বৃহস্পতিবার রাতে গণমাধ্যমে ঘটনা জানতে পেরে শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) সকালেই দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালের বার্ন ইউনিটে আহত বিদ্যুৎকর্মীকে দেখতে যান। পরবর্তীতে হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব, ডিপিডিসির বোর্ড চেয়ারম্যান, নিহত-আহতদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। সূত্র জানায়, মোরশেদ আলম খান হাসপাতালে উপস্থিত থাকলেও কনফারেন্স রুমের সভাতে হাজির হননি। ওই সভাতে উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান দুর্ঘটনার জন্য ডিপিডিসি কর্তৃপক্ষকে সরাসরি দাযী করে তাদের ভর্ৎসনা করেন এবং প্রকৃত দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী দ্রুত ব্যস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। সূত্র আরো জানায়, ওই সভাতে উপস্থিত প্রকৌশলী আবদুল্লাহ নোমান ও নির্বাহী পরিচালক (অপারেশন) কিউ এম শফিকুল ইসলাম উপদেষ্টার তোপের মুখে পড়েন।
এ বিষয়ে জানতে প্রকৌশলী আবদুল্লাহ নোমানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
ঘটনা অনুসন্ধান করতে গিয়ে শনিবার (২৬ অক্টোবর) জানা যায়, মোরশেদ আলম খান দুর্ঘটনার পর বিষয়টি একদম চেপে যেতে চেয়েছিলেন। তার কারণ হলো , পিডিএসডি প্রকল্পটি মোরশেদ আলম খানের তত্ত্বাবধানে। তিনি ভেবেছিলেন দুর্ঘটনাটি নিয়ে কোন জানাজানি হবে না। আরো জানা যায়, পিডিএসডি প্রকল্পের কোনো কর্মকর্তাই মানিকনগর এলাকায় উচ্চচাপ তার পরিবর্তনের সময় উপস্থিত ছিলেন না। তাই তারা দায় এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন।
ডিপিডিসির একাধিক প্রকৌশলী জানান, সরকার পরিবর্তনের পর ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবদুল্লাহ নোমানকে বিভিন্নভাবে বেকায়দায় ফেলার জন্য তৎপর রয়েছেন মোরশেদ আলম খান। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, তিনি সাবেক বিদ্যুৎপ্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর খুব আস্থাভাজন ছিলেন। ডিপিডিসির তৎকালীন নিয়োগ কমিটির প্রধান এবং বিদ্যুৎ বিভাগের সাবেক সিনিয়র সচিব হাবিবুর রহমানের জোর সুপারিশের কারণেই মোরশেদ আলম খান ডিপিডিসিতে নির্বাহী পরিচালক (প্রকৌশল) পদে নিয়োগ পান। এর আগে তিনি পিজিসিবি থেকে চাকরিতে ইস্তফা দেন। মানিকনগরের দুর্ঘটনার পর পিডিএসডি প্রকল্পের কর্মকর্তাদের দায় থেকে বাঁচাতে মোরশেদ আলম খান এখন সারসরি মাঠে নেমেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
তথ্যানুসন্ধানে আরো জানা যায়, মোরশেদ আলম খানের পরিবার আওয়ামী লীগ ঘরানার। তাঁর ভাই মো. মুকসুদ আলম খান বিএডিসির সার ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপ-ব্যবস্থাপক (বিক্রয়) হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। বিগত সরকারের সময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম কৃষি মন্ত্রণালয়ের অঘোষিত মন্ত্রী ছিলেন। আর তাঁর প্রভাবেই মুকসুদ আলম খান বিএডিসিতে রামরাজত্ব কায়েম করেছিলেন। এরই প্রভাবে বিদ্যুৎ বিভাগের বিভিন্ন কোম্পানিতে ছিল মোরশেদ আলম খানের অবাধ খবরদারি।
মোরশেদ আলম খান মানিকনগরের হতাহতের ঘটনাকে 'দুর্ঘটনা' বলতে নারাজ। যোগাযোগ করা হলে তিনি এটিকে একটি অনাকাঙ্খিত ঘটনা বলে অভিহিত করেন। তিনি কোনো অবস্থাতেই এই দুর্ঘটনার দায় নিতে চান না।
এদিকে, ডিপিডিসির বিদ্যুৎকর্মীরা জানান, প্রতি বছর এরকম অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। কিন্তু নিহত-আহতদের পরিবারের সদস্যরা কখনই অর্থসহায়তা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পান না। তাঁরা এই বিষয়টির স্থায়ী সমাধানের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন। একই সঙ্গে দুর্ঘটনা নিয়ে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশের পরপরই ব্যবস্থা নেওয়ায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাঁরা।
উল্লেখ্য, রাজধানীতে সঞ্চালনলাইনে কাজ করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক বিদ্যুৎকর্মী নিহত ও দুইজন আহত হন। সোমবার (২১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মানিকনগর এলাকায় উচ্চচাপ (এইচটি ক্যাবল) বিদ্যুৎলাইনের তার পরিবর্তনের কাজ করতে গিয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
মানুষের মৃত্যুর কোনো ক্ষতিপূরণ হয় না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যুর দায় কার?
সংস্থাটির বোর্ড চেয়ারম্যান সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক রোববার (২৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে দশটায় বিদ্যুৎভবনের ডিপিডিসির বোর্ডরুমে জরুরি সভা ডেকেছেন। জানা যায়, ডিপিডিসির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (এসি) থেকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক পর্যন্ত সকল প্রকৌশলীকে সভায় উপস্থিত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই দুর্ঘটনার পর ডিপিডিসির কতিপয় কর্মকর্তা বিষয়টি নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি করেছেন। সূত্র জানায়, গত সোমবার (২১ অক্টোবর) সকাল থেকে বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) পর্যন্ত সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবদুল্লাহ নোমান চারদিনের ছুটিতে ছিলেন। আর তখন সংস্থাটির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন নির্বাহী পরিচালক (প্রকৌশল) মোরশেদ আলম খান। সোমবার সন্ধ্যায় মোরশেদ আলম খান দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বে থেকে তাঁর বেশকিছু সিদ্ধান্ত অনেক দেরিতে নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন কর্মকর্তারা। সূত্র জানায়, প্রকৌশলী আবদুল্লাহ নোমান ওই দিন চোখের অস্ত্রোপচারের জন্য হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। গভীর রাতে ঘটনার সংবাদ পেয়ে তিনি ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালককে তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন। সূত্র আরো জানায়, ওই রাতে ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিষয়টি এড়িয়ে যেতে চেয়েছিলেন।
নামপ্রকাশ না করার শর্তে ডিপিডিসির একাধিক প্রকৌশলী বাংলা স্কুপকে জানিয়েছেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বৃহস্পতিবার রাতে গণমাধ্যমে ঘটনা জানতে পেরে শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) সকালেই দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালের বার্ন ইউনিটে আহত বিদ্যুৎকর্মীকে দেখতে যান। পরবর্তীতে হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব, ডিপিডিসির বোর্ড চেয়ারম্যান, নিহত-আহতদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। সূত্র জানায়, মোরশেদ আলম খান হাসপাতালে উপস্থিত থাকলেও কনফারেন্স রুমের সভাতে হাজির হননি। ওই সভাতে উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান দুর্ঘটনার জন্য ডিপিডিসি কর্তৃপক্ষকে সরাসরি দাযী করে তাদের ভর্ৎসনা করেন এবং প্রকৃত দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী দ্রুত ব্যস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। সূত্র আরো জানায়, ওই সভাতে উপস্থিত প্রকৌশলী আবদুল্লাহ নোমান ও নির্বাহী পরিচালক (অপারেশন) কিউ এম শফিকুল ইসলাম উপদেষ্টার তোপের মুখে পড়েন।
এ বিষয়ে জানতে প্রকৌশলী আবদুল্লাহ নোমানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
ঘটনা অনুসন্ধান করতে গিয়ে শনিবার (২৬ অক্টোবর) জানা যায়, মোরশেদ আলম খান দুর্ঘটনার পর বিষয়টি একদম চেপে যেতে চেয়েছিলেন। তার কারণ হলো , পিডিএসডি প্রকল্পটি মোরশেদ আলম খানের তত্ত্বাবধানে। তিনি ভেবেছিলেন দুর্ঘটনাটি নিয়ে কোন জানাজানি হবে না। আরো জানা যায়, পিডিএসডি প্রকল্পের কোনো কর্মকর্তাই মানিকনগর এলাকায় উচ্চচাপ তার পরিবর্তনের সময় উপস্থিত ছিলেন না। তাই তারা দায় এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন।
ডিপিডিসির একাধিক প্রকৌশলী জানান, সরকার পরিবর্তনের পর ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবদুল্লাহ নোমানকে বিভিন্নভাবে বেকায়দায় ফেলার জন্য তৎপর রয়েছেন মোরশেদ আলম খান। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, তিনি সাবেক বিদ্যুৎপ্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর খুব আস্থাভাজন ছিলেন। ডিপিডিসির তৎকালীন নিয়োগ কমিটির প্রধান এবং বিদ্যুৎ বিভাগের সাবেক সিনিয়র সচিব হাবিবুর রহমানের জোর সুপারিশের কারণেই মোরশেদ আলম খান ডিপিডিসিতে নির্বাহী পরিচালক (প্রকৌশল) পদে নিয়োগ পান। এর আগে তিনি পিজিসিবি থেকে চাকরিতে ইস্তফা দেন। মানিকনগরের দুর্ঘটনার পর পিডিএসডি প্রকল্পের কর্মকর্তাদের দায় থেকে বাঁচাতে মোরশেদ আলম খান এখন সারসরি মাঠে নেমেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
তথ্যানুসন্ধানে আরো জানা যায়, মোরশেদ আলম খানের পরিবার আওয়ামী লীগ ঘরানার। তাঁর ভাই মো. মুকসুদ আলম খান বিএডিসির সার ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপ-ব্যবস্থাপক (বিক্রয়) হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। বিগত সরকারের সময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম কৃষি মন্ত্রণালয়ের অঘোষিত মন্ত্রী ছিলেন। আর তাঁর প্রভাবেই মুকসুদ আলম খান বিএডিসিতে রামরাজত্ব কায়েম করেছিলেন। এরই প্রভাবে বিদ্যুৎ বিভাগের বিভিন্ন কোম্পানিতে ছিল মোরশেদ আলম খানের অবাধ খবরদারি।
মোরশেদ আলম খান মানিকনগরের হতাহতের ঘটনাকে 'দুর্ঘটনা' বলতে নারাজ। যোগাযোগ করা হলে তিনি এটিকে একটি অনাকাঙ্খিত ঘটনা বলে অভিহিত করেন। তিনি কোনো অবস্থাতেই এই দুর্ঘটনার দায় নিতে চান না।
এদিকে, ডিপিডিসির বিদ্যুৎকর্মীরা জানান, প্রতি বছর এরকম অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। কিন্তু নিহত-আহতদের পরিবারের সদস্যরা কখনই অর্থসহায়তা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পান না। তাঁরা এই বিষয়টির স্থায়ী সমাধানের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন। একই সঙ্গে দুর্ঘটনা নিয়ে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশের পরপরই ব্যবস্থা নেওয়ায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাঁরা।
উল্লেখ্য, রাজধানীতে সঞ্চালনলাইনে কাজ করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক বিদ্যুৎকর্মী নিহত ও দুইজন আহত হন। সোমবার (২১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মানিকনগর এলাকায় উচ্চচাপ (এইচটি ক্যাবল) বিদ্যুৎলাইনের তার পরিবর্তনের কাজ করতে গিয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
মানুষের মৃত্যুর কোনো ক্ষতিপূরণ হয় না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যুর দায় কার?