বাংলা স্কুপ, ৩ অক্টোবর:
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, কূপ খনন ও অনুসন্ধান সহজ হলে জ্বালানি সংকট কেটে যাবে।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, গ্যাসের রিজার্ভ কমে আসার কারণে জ্বালানি সংকট তৈরি হচ্ছে। ফলে সরকার ব্যয়বহুল এলএনজি আমদানি করতে বাধ্য হচ্ছে। তাই বর্তমান সরকার গ্যাসের অনুসন্ধান কার্যক্রম আরো জোরদার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গভীর সমুদ্রে গ্যাস অনুসন্ধানে ৭টি প্রতিষ্ঠান আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলেও তিনি জানান।
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির বলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে আরও ৩৫টি গ্যাসকূপ খনন করা হবে। এর মধ্যে ১১টি খনন করবে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়ম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স)। বাকি ২৪টি হবে উন্মুক্ত দরপত্রের ভিত্তিতে।
উপদেষ্টা বলেন, ২০২৫-২৮ সালের পরিকল্পনায় সবমিলিয়ে ১০০টি কূপ খনন করা হবে। স্থলভাগের ৬৯টি কূপে অনুসন্ধান কার্যক্রম চালানো হবে। এর মধ্যে ৩৩টি কূপে অনুসন্ধান করবে বাপেক্স। আরো ১০টি রিগ ভাড়ার মাধ্যমে অনুসন্ধান করা হবে। বাকি ২৬টি উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে করা হবে। ফলে গ্যাস সংকট অনেকটাই কেটে যাবে। এখন থেকে কোনো প্রকল্পের সময় ও অর্থ আর বাড়ানো হবে না ।
সময়ের মধ্যে প্রকল্প শেষ করতে না পারলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান জ্বালানি উপদেষ্টা।
ব্রিফিংকালে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সচিব মো. নূরুল আলম, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকারসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডেস্ক/এসকে
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের দুর্নীতির তথ্য চেয়েছে সরকার
ডেসকোর 'অনিয়ম' অনুসন্ধানে কমিটি গঠন
'দুর্নীতির দায় বিদ্যুৎ সচিব এড়াতে পারেন না'
গিরগিটির মত রং পাল্টান যাঁরা!
অনিয়ম-দুর্নীতিতে অপ্রতিরোধ্য দুই প্রকৌশলী!
এপিএসসিএলের ৩ কর্মকর্তার দুর্নীতি তদন্তের নির্দেশ
ডেসকোর দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তাদের লুটপাটের টাকা ফিরিয়ে আনার দাবি
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে প্রতিযোগিতা ছাড়া প্রকল্প-টেন্ডার নয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
'বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কোমড় ভেঙে দেওয়া হয়েছে'
সুখবর দিলেন বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, কূপ খনন ও অনুসন্ধান সহজ হলে জ্বালানি সংকট কেটে যাবে।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, গ্যাসের রিজার্ভ কমে আসার কারণে জ্বালানি সংকট তৈরি হচ্ছে। ফলে সরকার ব্যয়বহুল এলএনজি আমদানি করতে বাধ্য হচ্ছে। তাই বর্তমান সরকার গ্যাসের অনুসন্ধান কার্যক্রম আরো জোরদার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গভীর সমুদ্রে গ্যাস অনুসন্ধানে ৭টি প্রতিষ্ঠান আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলেও তিনি জানান।
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির বলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে আরও ৩৫টি গ্যাসকূপ খনন করা হবে। এর মধ্যে ১১টি খনন করবে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়ম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স)। বাকি ২৪টি হবে উন্মুক্ত দরপত্রের ভিত্তিতে।
উপদেষ্টা বলেন, ২০২৫-২৮ সালের পরিকল্পনায় সবমিলিয়ে ১০০টি কূপ খনন করা হবে। স্থলভাগের ৬৯টি কূপে অনুসন্ধান কার্যক্রম চালানো হবে। এর মধ্যে ৩৩টি কূপে অনুসন্ধান করবে বাপেক্স। আরো ১০টি রিগ ভাড়ার মাধ্যমে অনুসন্ধান করা হবে। বাকি ২৬টি উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে করা হবে। ফলে গ্যাস সংকট অনেকটাই কেটে যাবে। এখন থেকে কোনো প্রকল্পের সময় ও অর্থ আর বাড়ানো হবে না ।
সময়ের মধ্যে প্রকল্প শেষ করতে না পারলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান জ্বালানি উপদেষ্টা।
ব্রিফিংকালে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সচিব মো. নূরুল আলম, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকারসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডেস্ক/এসকে
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের দুর্নীতির তথ্য চেয়েছে সরকার
ডেসকোর 'অনিয়ম' অনুসন্ধানে কমিটি গঠন
'দুর্নীতির দায় বিদ্যুৎ সচিব এড়াতে পারেন না'
গিরগিটির মত রং পাল্টান যাঁরা!
অনিয়ম-দুর্নীতিতে অপ্রতিরোধ্য দুই প্রকৌশলী!
এপিএসসিএলের ৩ কর্মকর্তার দুর্নীতি তদন্তের নির্দেশ
ডেসকোর দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তাদের লুটপাটের টাকা ফিরিয়ে আনার দাবি
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে প্রতিযোগিতা ছাড়া প্রকল্প-টেন্ডার নয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
'বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কোমড় ভেঙে দেওয়া হয়েছে'
সুখবর দিলেন বিদ্যুৎ উপদেষ্টা