রাজধানীর শাহবাগ থানার পিজি হাসপাতালের পেছনের রাস্তায় বিদ্যুৎ লাইনে কাজ করার সময় মই থেকে পড়ে জাহিদ (৩৫) নামে এক লাইনম্যানের মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেল ৩টায় গুরুতর আহত অবস্থাতায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে সাড়ে চারটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
নিহত জাহিদের বাড়ি জামালপুর জেলার সদর থানা এলাকায়। সে ওই এলাকার হেলাল উদ্দিন ছেলে। বর্তমানে তিনি শাহবাগ থানার ডিপিডিসি অফিসে থাকতেন।
জাহিদের সহকর্মী ইলিয়াস জানান, হাসপাতালের পেছনে বিদ্যুতের লাইনে কাজ করার সময় মই থেকে পড়ে গুরুতর আহত হয় জাহিদ। পরে আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় নেওয়া হয় পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জরুরি বিভাগে তার মৃত্যু হয়।
তিনি আরও জানান, আমরা ডিপিডিসির বৈদ্যুতিক খুঁটির মেইন লাইনে ইলেকট্রিক তার লাগানোর সময় এ ঘটনা ঘটে। আমরা মুন পাওয়ার কোম্পানিতে কাজ করি।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।
এদিকে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডিপিডিসির এক প্রকৌশলী জানান, মেসার্স মুন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির অবহেলার কারণে ২০২৪ সালের ২৩ অক্টোবর রাজধানীর মানিকনগরে নবীর হোসেন নামে এক বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু ঘটে। গুরুতর আহত হন দুইজন, যাদের একজনের হাত কেটে ফেলতে হয়েছে। এছাড়াও বৈদ্যুতিক মিটার সংক্রান্ত গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। এসব নিয়ে গণমাধ্যমে লেখালেখি হলেও প্রতিষ্ঠানটি বহাল তবিয়তে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যুর দায় কার?
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেল ৩টায় গুরুতর আহত অবস্থাতায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে সাড়ে চারটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
নিহত জাহিদের বাড়ি জামালপুর জেলার সদর থানা এলাকায়। সে ওই এলাকার হেলাল উদ্দিন ছেলে। বর্তমানে তিনি শাহবাগ থানার ডিপিডিসি অফিসে থাকতেন।
জাহিদের সহকর্মী ইলিয়াস জানান, হাসপাতালের পেছনে বিদ্যুতের লাইনে কাজ করার সময় মই থেকে পড়ে গুরুতর আহত হয় জাহিদ। পরে আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় নেওয়া হয় পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জরুরি বিভাগে তার মৃত্যু হয়।
তিনি আরও জানান, আমরা ডিপিডিসির বৈদ্যুতিক খুঁটির মেইন লাইনে ইলেকট্রিক তার লাগানোর সময় এ ঘটনা ঘটে। আমরা মুন পাওয়ার কোম্পানিতে কাজ করি।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।
এদিকে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডিপিডিসির এক প্রকৌশলী জানান, মেসার্স মুন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির অবহেলার কারণে ২০২৪ সালের ২৩ অক্টোবর রাজধানীর মানিকনগরে নবীর হোসেন নামে এক বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু ঘটে। গুরুতর আহত হন দুইজন, যাদের একজনের হাত কেটে ফেলতে হয়েছে। এছাড়াও বৈদ্যুতিক মিটার সংক্রান্ত গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। এসব নিয়ে গণমাধ্যমে লেখালেখি হলেও প্রতিষ্ঠানটি বহাল তবিয়তে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যুর দায় কার?