রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে রূপালী ব্যাংকের জিনজিরা শাখায় যে তিনজন ডাকাতি করতে আসে তাদের দুজন কিশোর এবং একজন তরুণ। এই তিনজনের একজনের বয়স ২২, অন্য দুজনের বয়স ১৬।
আটক তিন ডাকাত বলেছে, মৃত্যুপথযাত্রী একজন রোগীকে (কিডনি রোগী) বাঁচাতে ব্যাংকে ডাকাতি করতে আসে তারা। আটক করার পর তাদের কাছে ১৮ লাখ নগদ টাকা এবং চারটি খেলনা পিস্তল ও দুটি দেশীয় ছুরি পাওয়া যায়।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আহম্মদ মুঈদ।
তিনি বলেন, ডাকাতরা মুভি দেখে এমন একটি অ্যাডভেঞ্চার হিসেবে ডাকাতি করতে আসে বলে আমাদের মনে হয়েছে। যদিও তারা আমাদের কাছে বলেছে, মৃত্যুপথযাত্রী একজন কিডনি রোগীকে বাঁচাতে ব্যাংকে ডাকাতি করতে আসে তারা। তবে তারা যে রোগীর ঠিকানা দিয়েছে সেটি যাচাই-বাছাই চলছে। আদৌ সত্য কি না তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. লিয়ন মোল্লা নীরব (২২), মো. আরাফাত (১৬) ও সিফাত (১৬)। তারা তিনজনই কেরানীগঞ্জের বাসিন্দা।
অভিযুক্তদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে এ পুলিশ কর্মকর্তা জানান, কোনো এক কিডনি রোগীকে সাহায্য করতে তাদের ১৫ লাখ টাকা প্রয়োজন ছিল। এজন্য তারা ব্যাংকে ডাকাতি করতে যায়। বাকি তিন লাখ টাকা দিয়ে আইফোন কেনার পরিকল্পনা ছিল তাদের।
তিনি আরও জানান, আটকদের মধ্যে নিরবের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া যায়। তার নিজ জেলা গোপালগঞ্জ।
বাংলাস্কুপ/ ডেস্ক/ এসকে
রূপালী ব্যাংকে ঢুকে পড়া তিন ডাকাতের আত্মসমর্পণ
আটক তিন ডাকাত বলেছে, মৃত্যুপথযাত্রী একজন রোগীকে (কিডনি রোগী) বাঁচাতে ব্যাংকে ডাকাতি করতে আসে তারা। আটক করার পর তাদের কাছে ১৮ লাখ নগদ টাকা এবং চারটি খেলনা পিস্তল ও দুটি দেশীয় ছুরি পাওয়া যায়।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আহম্মদ মুঈদ।
তিনি বলেন, ডাকাতরা মুভি দেখে এমন একটি অ্যাডভেঞ্চার হিসেবে ডাকাতি করতে আসে বলে আমাদের মনে হয়েছে। যদিও তারা আমাদের কাছে বলেছে, মৃত্যুপথযাত্রী একজন কিডনি রোগীকে বাঁচাতে ব্যাংকে ডাকাতি করতে আসে তারা। তবে তারা যে রোগীর ঠিকানা দিয়েছে সেটি যাচাই-বাছাই চলছে। আদৌ সত্য কি না তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. লিয়ন মোল্লা নীরব (২২), মো. আরাফাত (১৬) ও সিফাত (১৬)। তারা তিনজনই কেরানীগঞ্জের বাসিন্দা।
অভিযুক্তদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে এ পুলিশ কর্মকর্তা জানান, কোনো এক কিডনি রোগীকে সাহায্য করতে তাদের ১৫ লাখ টাকা প্রয়োজন ছিল। এজন্য তারা ব্যাংকে ডাকাতি করতে যায়। বাকি তিন লাখ টাকা দিয়ে আইফোন কেনার পরিকল্পনা ছিল তাদের।
তিনি আরও জানান, আটকদের মধ্যে নিরবের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া যায়। তার নিজ জেলা গোপালগঞ্জ।
বাংলাস্কুপ/ ডেস্ক/ এসকে
রূপালী ব্যাংকে ঢুকে পড়া তিন ডাকাতের আত্মসমর্পণ