
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে আবারো বিক্ষোভে নেমেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মানুষ। শনিবার (১৯ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের রাস্তায় নেমে আসে হাজার হাজার মানুষ। রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি, নিউইয়র্ক এবং শিকাগোসহ প্রধান শহরগুলোতে এই বিক্ষোভ হয়। রবিবার (২০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসীদের বিতাড়ন, সরকারি চাকরি থেকে ছাঁটাই, গাজা ও ইউক্রেন নীতির বিরোধীরা বিক্ষোভে অংশ নেন। ট্রাম্প প্রশাসনের এই নীতিগুলো দেশটির গণতান্ত্রিক আদর্শের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে উল্লেখ করে এর সমালোচনা করেন বিক্ষোভকারীরা। এদিন হোয়াইট হাউজের সামনে জড়ো হয়েও বিক্ষোভ করেন অনেকে।
ইউক্রেনকে সমর্থন, ইসরায়েলকে অস্ত্র সহায়তা বন্ধ, শ্রমিকদের ক্ষমতা দেওয়া এবং অভিবাসীদের স্বাগত জানানোসহ নানা ধরনের স্লোগান লেখা ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে প্রতিবাদ জানান তারা। বিক্ষোভকারীদের অনেকের হাতে ফিলিস্তিন ও ইউক্রেনের পতাকাও দেখা গেছে।গত জানুয়ারিতে ক্ষমতাগ্রহণের পর এটা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে দ্বিতীয় বিক্ষোভ। শনিবারের বিক্ষোভের মূল আয়োজক গোষ্ঠীর নাম ‘৫০৫০১’। এর অর্থ— ৫০ অঙ্গরাজ্যে ৫০ বিক্ষোভ, ১টি আন্দোলন।
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছিল ৫ এপ্রিল। এর মূল আয়োজক ছিল ‘ইনডিভিজিবল’ নামের নাগরিক অধিকার-বিষয়ক গোষ্ঠী। ওই বিক্ষোভের নাম ছিল ‘হ্যান্ডস অফ’, যার অর্থ হতে পারে,‘আমাদের নিজের মতো চলতে দাও’। শনিবারের চেয়েও বড় ওই বিক্ষোভটি যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের ১,২০০টি স্থানে সংঘটিত হয়েছিল।সাম্প্রতিক একটি জরিপে দেখা গেছে, ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা কমছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসীদের বিতাড়ন, সরকারি চাকরি থেকে ছাঁটাই, গাজা ও ইউক্রেন নীতির বিরোধীরা বিক্ষোভে অংশ নেন। ট্রাম্প প্রশাসনের এই নীতিগুলো দেশটির গণতান্ত্রিক আদর্শের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে উল্লেখ করে এর সমালোচনা করেন বিক্ষোভকারীরা। এদিন হোয়াইট হাউজের সামনে জড়ো হয়েও বিক্ষোভ করেন অনেকে।
ইউক্রেনকে সমর্থন, ইসরায়েলকে অস্ত্র সহায়তা বন্ধ, শ্রমিকদের ক্ষমতা দেওয়া এবং অভিবাসীদের স্বাগত জানানোসহ নানা ধরনের স্লোগান লেখা ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে প্রতিবাদ জানান তারা। বিক্ষোভকারীদের অনেকের হাতে ফিলিস্তিন ও ইউক্রেনের পতাকাও দেখা গেছে।গত জানুয়ারিতে ক্ষমতাগ্রহণের পর এটা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে দ্বিতীয় বিক্ষোভ। শনিবারের বিক্ষোভের মূল আয়োজক গোষ্ঠীর নাম ‘৫০৫০১’। এর অর্থ— ৫০ অঙ্গরাজ্যে ৫০ বিক্ষোভ, ১টি আন্দোলন।
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছিল ৫ এপ্রিল। এর মূল আয়োজক ছিল ‘ইনডিভিজিবল’ নামের নাগরিক অধিকার-বিষয়ক গোষ্ঠী। ওই বিক্ষোভের নাম ছিল ‘হ্যান্ডস অফ’, যার অর্থ হতে পারে,‘আমাদের নিজের মতো চলতে দাও’। শনিবারের চেয়েও বড় ওই বিক্ষোভটি যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের ১,২০০টি স্থানে সংঘটিত হয়েছিল।সাম্প্রতিক একটি জরিপে দেখা গেছে, ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা কমছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন