
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় নতুন করে আরো চার লাখের বেশি মানুষকে বাস্তুচ্যুত করেছে ইসরায়েল। জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার ( ইউএনআরডব্লিউএ) পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনোদোলুর।
শুক্রবার (১৮ মার্চ) এক বিবৃতিতে ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, জানুয়ারিতে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে সই হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তিটি গত ১৮ মার্চ ইসরায়েল ভেঙে দেওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত চার লাখ ২০ হাজার ফিলিস্তিনি নতুন করে বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সংস্থাটি উল্লেখ করেছে, ১৮ মার্চ থেকে ১৪ এপ্রিলের মধ্যে কমপক্ষে ২০টি বাস্তুচ্যুতি আদেশ জারি করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। এ কারণে গাজা উপত্যকার প্রায় ৬৯ শতাংশ ফিলিস্তিনি সক্রিয় বাস্তুচ্যুতি আদেশের আওতায় রয়েছে।এদিকে, ছয় সপ্তাহ ধরে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে কোনো মানবিক সহায়তাসামগ্রী ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল। এটি ইসরায়েলের পক্ষ থেকে সবচেয়ে দীর্ঘ অবরোধ আরোপের ঘটনা।
ইউএনআরডব্লিউএ সতর্ক করে বলেছে, “গাজায় পুনরায় ইসরায়েলের বোমাবর্ষণ এবং মানবিক সাহায্যের ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা মানবিক সংস্থাগুলোর জরুরি প্রয়োজনে সাড়া দেওয়ার ক্ষমতাকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করছে—বিশেষ করে খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন, আশ্রয় এবং চিকিৎসা সরবরাহ।”গত ১৮ মার্চ ইসরায়েল গাজায় পুনরায় সামরিক অভিযান শুরু করে, যার ফলে দুই মাসের যুদ্ধবিরতি ভেঙে যায়।২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি নৃশংস হামলায় ৫১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন
শুক্রবার (১৮ মার্চ) এক বিবৃতিতে ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, জানুয়ারিতে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে সই হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তিটি গত ১৮ মার্চ ইসরায়েল ভেঙে দেওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত চার লাখ ২০ হাজার ফিলিস্তিনি নতুন করে বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সংস্থাটি উল্লেখ করেছে, ১৮ মার্চ থেকে ১৪ এপ্রিলের মধ্যে কমপক্ষে ২০টি বাস্তুচ্যুতি আদেশ জারি করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। এ কারণে গাজা উপত্যকার প্রায় ৬৯ শতাংশ ফিলিস্তিনি সক্রিয় বাস্তুচ্যুতি আদেশের আওতায় রয়েছে।এদিকে, ছয় সপ্তাহ ধরে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে কোনো মানবিক সহায়তাসামগ্রী ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল। এটি ইসরায়েলের পক্ষ থেকে সবচেয়ে দীর্ঘ অবরোধ আরোপের ঘটনা।
ইউএনআরডব্লিউএ সতর্ক করে বলেছে, “গাজায় পুনরায় ইসরায়েলের বোমাবর্ষণ এবং মানবিক সাহায্যের ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা মানবিক সংস্থাগুলোর জরুরি প্রয়োজনে সাড়া দেওয়ার ক্ষমতাকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করছে—বিশেষ করে খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন, আশ্রয় এবং চিকিৎসা সরবরাহ।”গত ১৮ মার্চ ইসরায়েল গাজায় পুনরায় সামরিক অভিযান শুরু করে, যার ফলে দুই মাসের যুদ্ধবিরতি ভেঙে যায়।২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি নৃশংস হামলায় ৫১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন