
কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে একটি যাত্রীবাহী নৌকায় আগুন ধরার পর সেটি ডুবে গিয়ে ৫০ মানুষ নিহত হয়েছেন। এতে নিখোঁজ রয়েছে আরও ১০০ জন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর আল জাজিরা বুধবার (১৬ এপ্রিল) থেকে রেড ক্রস এবং প্রাদেশিক কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় উদ্ধারকারীরা উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে। মঙ্গলবার রাতে নৌকাটি কঙ্গো নদীতে ডুবে যায়।
নদী কমিশনার কমপিটেন্ট লোয়োকো নিউজ সংস্থা এপিকে বলেন, মটর চালিত কাঠের নৌকাটি বোঝাইকৃত ৪০০ যাত্রীকে নিয়ে যাওয়ার সময় আগুন ধরে এটি ডুবে যায়। এমবানদাক শহরের কাছে এ ঘটনা ঘটে।তিনি আরও বলেন, নৌকাটিতে কয়েকজন রান্না করছিলেন। এ থেকেই নৌকাটিতে আগুন লাগে। নারী ও শিশুসহ অনেক যাত্রী সাঁতার না জানা সত্ত্বেয় নদীতে লাফিয়ে পড়েন। এছাড়া নৌকা থেকে ১০০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদেরকে এমবানদাকা টাউন হলে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে অনেকেই মারাত্মকভাবে আগুন পুড়ে গেছেন। মধ্য আফ্রিকার এই দেশটিতে নৌ দুর্ঘটনা সাধারণ একটি ঘটনা। আল জাজিরার সাংবাদিক অ্যালেইন উয়াকানি বলেন, উদ্ধারকারীরা জরুরি পরিস্থিতিতে উদ্ধারকাজে অনভিজ্ঞ ছিল।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কঙ্গোতে নৌকা ডুবিতে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। কারণ সড়ক পথে কম যাত্রী পরিবহন করতে হয়, এজন্য অনেকে কাঠ দিয়ে নৌকা বানিয়ে অতিরিক্ত যাত্রী এবং মালামাল নিয়ে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করে। আর এতেই এমন দুর্ঘটনা ঘটে। গত বছরের ডিসেম্বরে ৪০০ যাত্রী বোঝাই একটি একটি ফেরি ডুবে গিয়ে ৩৮ জন মানুষের মৃত্যু হয়। এছাড়া গত বছরের অক্টোবরে দেশটির পূর্বাঞ্চলে একটি নৌকা ডুবে ৭৮ জন মানুষের মৃত্যু হয়।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন
নদী কমিশনার কমপিটেন্ট লোয়োকো নিউজ সংস্থা এপিকে বলেন, মটর চালিত কাঠের নৌকাটি বোঝাইকৃত ৪০০ যাত্রীকে নিয়ে যাওয়ার সময় আগুন ধরে এটি ডুবে যায়। এমবানদাক শহরের কাছে এ ঘটনা ঘটে।তিনি আরও বলেন, নৌকাটিতে কয়েকজন রান্না করছিলেন। এ থেকেই নৌকাটিতে আগুন লাগে। নারী ও শিশুসহ অনেক যাত্রী সাঁতার না জানা সত্ত্বেয় নদীতে লাফিয়ে পড়েন। এছাড়া নৌকা থেকে ১০০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদেরকে এমবানদাকা টাউন হলে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে অনেকেই মারাত্মকভাবে আগুন পুড়ে গেছেন। মধ্য আফ্রিকার এই দেশটিতে নৌ দুর্ঘটনা সাধারণ একটি ঘটনা। আল জাজিরার সাংবাদিক অ্যালেইন উয়াকানি বলেন, উদ্ধারকারীরা জরুরি পরিস্থিতিতে উদ্ধারকাজে অনভিজ্ঞ ছিল।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কঙ্গোতে নৌকা ডুবিতে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। কারণ সড়ক পথে কম যাত্রী পরিবহন করতে হয়, এজন্য অনেকে কাঠ দিয়ে নৌকা বানিয়ে অতিরিক্ত যাত্রী এবং মালামাল নিয়ে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করে। আর এতেই এমন দুর্ঘটনা ঘটে। গত বছরের ডিসেম্বরে ৪০০ যাত্রী বোঝাই একটি একটি ফেরি ডুবে গিয়ে ৩৮ জন মানুষের মৃত্যু হয়। এছাড়া গত বছরের অক্টোবরে দেশটির পূর্বাঞ্চলে একটি নৌকা ডুবে ৭৮ জন মানুষের মৃত্যু হয়।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন