বাংলা স্কুপ, ৭ অক্টোবর:
মিয়ানমার থেকে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে ঢাকা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে সশস্ত্র সংঘাতের কারণে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের বিশেষ করে রাখাইন রাজ্যের নাগরিকদের বাংলাদেশে নতুন করে অনুপ্রবেশ ঘটছে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত ইউ ক্যাও সোয়ে মোয়ে মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিনের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এই উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
রোববার (৬ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকে পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় সশস্ত্র সংঘাত নিয়ন্ত্রণ এবং রাখাইন থেকে বাংলাদেশে বেসামরিক নাগরিক ও সশস্ত্র ব্যক্তিদের প্রবেশ ঠেকাতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের তাদের নিজ দেশে দ্রুত, স্বেচ্ছায় এবং টেকসই প্রত্যাবাসনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
জবাবে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত রাখাইন রাজ্যে দ্রুত শৃঙ্খলা ও শান্তি ফিরিয়ে আনার সাথে সাথে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের প্রত্যাবাসন শুরু করার আশ্বাস দেন।
উভয় পক্ষই দুদেশের মধ্যে বাণিজ্য, শিপিং সংযোগ, জ্বালানি এবং কৃষি ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিপুল সম্ভাবনার কথা স্বীকার করেন।
বৈঠকে দুদেশের মধ্যে বিদ্যমান অন্যান্য দ্বিপাক্ষিক বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত নতুন দায়িত্ব গ্রহণের জন্য পররাষ্ট্র সচিবকে অভিনন্দন জানান এবং আশা প্রকাশ করেন যে তার মেয়াদে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।
পররাষ্ট্র সচিবও এই পদে তার নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রদূতকে অভিনন্দন জানান। সূত্র : বাসস।
বিএস/এসকে
মিয়ানমার থেকে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে ঢাকা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে সশস্ত্র সংঘাতের কারণে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের বিশেষ করে রাখাইন রাজ্যের নাগরিকদের বাংলাদেশে নতুন করে অনুপ্রবেশ ঘটছে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত ইউ ক্যাও সোয়ে মোয়ে মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিনের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এই উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
রোববার (৬ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকে পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় সশস্ত্র সংঘাত নিয়ন্ত্রণ এবং রাখাইন থেকে বাংলাদেশে বেসামরিক নাগরিক ও সশস্ত্র ব্যক্তিদের প্রবেশ ঠেকাতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের তাদের নিজ দেশে দ্রুত, স্বেচ্ছায় এবং টেকসই প্রত্যাবাসনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
জবাবে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত রাখাইন রাজ্যে দ্রুত শৃঙ্খলা ও শান্তি ফিরিয়ে আনার সাথে সাথে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের প্রত্যাবাসন শুরু করার আশ্বাস দেন।
উভয় পক্ষই দুদেশের মধ্যে বাণিজ্য, শিপিং সংযোগ, জ্বালানি এবং কৃষি ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিপুল সম্ভাবনার কথা স্বীকার করেন।
বৈঠকে দুদেশের মধ্যে বিদ্যমান অন্যান্য দ্বিপাক্ষিক বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত নতুন দায়িত্ব গ্রহণের জন্য পররাষ্ট্র সচিবকে অভিনন্দন জানান এবং আশা প্রকাশ করেন যে তার মেয়াদে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।
পররাষ্ট্র সচিবও এই পদে তার নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রদূতকে অভিনন্দন জানান। সূত্র : বাসস।
বিএস/এসকে