
যুক্তরাষ্ট্রে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ডিমের দাম। দাম বেড়ে এখন সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে ঠেকেছে এই পণ্য। এখন প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ৬ দশমিক ২৩ ডলারে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭৬০ টাকা। সম্প্রতি দেশটির শ্রম পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রকাশিত নতুন পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, এক ডজন ডিমের গড় দাম মার্চ মাসে ৬ দশমিক ২৩ ডলার। যা এক বছর আগের দামের দ্বিগুণেরও বেশি। এটি গত ফেব্রুয়ারিতে প্রতি ডজন ৫ দশমিক ৯০ ডলার ছিল এবং জানুয়ারিতে ছিল ৪ দশমিক ৯৫ ডলার। বর্তমানের দাম আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের ডিমের দাম বাড়ার অন্যতম প্রধান কারণ বার্ড ফ্লুর প্রাদুর্ভাব। ২০২২ সাল থেকে দেশটি এ সংকট মোকাবিলায় ধুঁকছে। চলতি বছরে বার্ড ফ্লুর সংক্রমণে একজনের মৃত্যু হয়েছে। খামারিরা তিন কোটির বেশি ডিম দেওয়া মুরগি নিধন করেছে। সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী, যদি কোনো খামারে একটি মুরগিও আক্রান্ত হয় তাহলে পুরো খামারের সব মুরগি মেরে ফেলতে হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এই নিয়ম কিছুটা শিথিল করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, গত দুই সপ্তাহে নতুন করে বার্ড ফ্লুর প্রাদুর্ভাব দেখা যায়নি। তবে এরপরও ডিম উৎপাদন ব্যবস্থা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে সময় লাগছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, এক ডজন ডিমের গড় দাম মার্চ মাসে ৬ দশমিক ২৩ ডলার। যা এক বছর আগের দামের দ্বিগুণেরও বেশি। এটি গত ফেব্রুয়ারিতে প্রতি ডজন ৫ দশমিক ৯০ ডলার ছিল এবং জানুয়ারিতে ছিল ৪ দশমিক ৯৫ ডলার। বর্তমানের দাম আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের ডিমের দাম বাড়ার অন্যতম প্রধান কারণ বার্ড ফ্লুর প্রাদুর্ভাব। ২০২২ সাল থেকে দেশটি এ সংকট মোকাবিলায় ধুঁকছে। চলতি বছরে বার্ড ফ্লুর সংক্রমণে একজনের মৃত্যু হয়েছে। খামারিরা তিন কোটির বেশি ডিম দেওয়া মুরগি নিধন করেছে। সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী, যদি কোনো খামারে একটি মুরগিও আক্রান্ত হয় তাহলে পুরো খামারের সব মুরগি মেরে ফেলতে হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এই নিয়ম কিছুটা শিথিল করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, গত দুই সপ্তাহে নতুন করে বার্ড ফ্লুর প্রাদুর্ভাব দেখা যায়নি। তবে এরপরও ডিম উৎপাদন ব্যবস্থা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে সময় লাগছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে