বাংলা স্কুপ, ৬ অক্টোবর:
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন আদালত। এছাড়াও জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) টি এম জোবায়েরকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
রোববার (৬ অক্টোবর) দুদকের উপ-পরিচালক মো. আনোয়ারুল হক তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফারজানা ইয়াসমিন নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, মো. আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে অজ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি মো. আব্দুর রহমান দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন বলে বিশস্তসূত্রে জানা যায়। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তার বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন।
এছাড়া টি এম জোবায়েরের বিষয়ে বলা হয়, অভিযুক্ত জোবায়েরের বিরুদ্ধে মোটা অঙ্কের ঘুষ গ্রহণপূর্বক বিভিন্ন পদে চাকরিপ্রদান, ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যক্তিকে প্রদর্শনপূর্বক কোটি কোটি টাকা উপার্জন করে নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। একইসঙ্গে ২৯ লাখ ৪৫ হাজার পাউন্ডে লন্ডনে বাড়ি ক্রয়সহ বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগও রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন। এ অবস্থায় অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমন রহিত করা একান্ত প্রয়োজন।
দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন।
প্রতিবেদক/এসকে
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন আদালত। এছাড়াও জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) টি এম জোবায়েরকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
রোববার (৬ অক্টোবর) দুদকের উপ-পরিচালক মো. আনোয়ারুল হক তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফারজানা ইয়াসমিন নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, মো. আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে অজ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি মো. আব্দুর রহমান দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন বলে বিশস্তসূত্রে জানা যায়। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তার বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন।
এছাড়া টি এম জোবায়েরের বিষয়ে বলা হয়, অভিযুক্ত জোবায়েরের বিরুদ্ধে মোটা অঙ্কের ঘুষ গ্রহণপূর্বক বিভিন্ন পদে চাকরিপ্রদান, ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যক্তিকে প্রদর্শনপূর্বক কোটি কোটি টাকা উপার্জন করে নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। একইসঙ্গে ২৯ লাখ ৪৫ হাজার পাউন্ডে লন্ডনে বাড়ি ক্রয়সহ বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগও রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন। এ অবস্থায় অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমন রহিত করা একান্ত প্রয়োজন।
দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন।
প্রতিবেদক/এসকে