
যশোরের চৌগাছায় রিক্তা বেগম (৪০) নামে এক নারীকে নিজ ঘরে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। নিহত নারী চৌগাছা উপজেলা সদরের ঢেঁকিপোতা গ্রামের রোকনুজ্জামানের দ্বিতীয় স্ত্রী। বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুর ১০টার পর এ ঘটনা ঘটে। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধারের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। ঘটনার পরপরই পালিয়ে গেছে নিহতের স্বামী-সতিন ও তাদের ছেলে।পুলিশের দাবি, পারিবারিক কলহের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, ওই নারীকে প্রেম করে রোকন বিয়ে করে নিয়ে আসেন।
চৌগাছা থানার ওসি আনোয়ার হোসেন স্থানীয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, মাস ছয়েক আগে কৃষক রোকনের সঙ্গে প্রেমের সূত্র ধরে রিক্তা বেগমের বিয়ে হয়। সতিনের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হলেও তার ছেলে বরকত এ বিয়ে মেনে নিতে পারেনি। বুধবার সকালে রোকন ও তার প্রথম স্ত্রী বাড়ির বাইরে গেলে বরকত তার সৎ মা রিক্তা বেগমকে গলা কেটে হত্যা করে। রক্তমাখা অবস্থায় পালিয়ে যাওয়ার সময় প্রতিবেশীরা তাকে দেখে ফেলে। এরপর তারা এগিয়ে গিয়ে রিক্তাকে তার ঘরের মেঝেতে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।তিনি আরও জানান, ঘটনার পর থেকে রোকন, তার প্রথম স্ত্রী ও ছেলে বরকত পলাতক রয়েছে। পুলিশ তাদের আটক করতে কাজ শুরু করেছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
চৌগাছা থানার ওসি আনোয়ার হোসেন স্থানীয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, মাস ছয়েক আগে কৃষক রোকনের সঙ্গে প্রেমের সূত্র ধরে রিক্তা বেগমের বিয়ে হয়। সতিনের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হলেও তার ছেলে বরকত এ বিয়ে মেনে নিতে পারেনি। বুধবার সকালে রোকন ও তার প্রথম স্ত্রী বাড়ির বাইরে গেলে বরকত তার সৎ মা রিক্তা বেগমকে গলা কেটে হত্যা করে। রক্তমাখা অবস্থায় পালিয়ে যাওয়ার সময় প্রতিবেশীরা তাকে দেখে ফেলে। এরপর তারা এগিয়ে গিয়ে রিক্তাকে তার ঘরের মেঝেতে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।তিনি আরও জানান, ঘটনার পর থেকে রোকন, তার প্রথম স্ত্রী ও ছেলে বরকত পলাতক রয়েছে। পুলিশ তাদের আটক করতে কাজ শুরু করেছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন