
দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়াংওয়ান করপোরেশনের চেয়ারম্যান কিহাক সাংকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেয়া হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বুধবার (৯ এপ্রিল) বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলনে তাঁকে এই সম্মানসূচক নাগরিকত্বের সনদ দেন।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (আরএমজি) ও বস্ত্র খাতে অসামান্য অবদানের জন্য কিহাক সাংকে এই সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দেয়া হয়। এই শিল্প গঠনে তিনি ১৯৯০-এর দশকে প্রথম বাংলাদেশে আসার পর থেকে সহায়তা করে আসছেন।
কিহাক সাংকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেয়ার ধারণাটা কীভাবে এলো, তা নিয়ে একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
তিনি লিখেছেন, কিহাক সাংকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দেওয়ার ধারণাটি প্রথম আলোচনা হয়েছিল চীনের হাইনানে, মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে।
তখন বিওএও ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনে অধ্যাপক ইউনূস। সেখানে এক বৈঠকে জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন প্রধান উপদেষ্টাকে জিজ্ঞাসা করেন– কিহাক সাং, যার হৃদয়ে বাংলাদেশ এবং যিনি কোরিয়ান ব্যবসায়ীদের মধ্যে বাংলাদেশকে ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিত করেছিলেন, তাকে সম্মানিত করার কোনো পরিকল্পনা বাংলাদেশের আছে কিনা?
এরপরই ইয়াংওয়ান করপোরেশনের চেয়ারম্যান কিহাক সাংকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদানের প্রক্রিয়া শুরু করতে উপস্থিত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন ড. ইউনূস।
বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পেয়ে আজ বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন-২০২৫ এ কিহাক সাং বলেন, আমি সম্মানসূচক নাগরিকত্ব পেয়ে সত্যিই সম্মানিত বোধ করছি।
আজাদ মজুমদার আরও লিখেছেন, আজ আমরা একজন আবেগাপ্লুত সাংকে দেখেছি, যিনি তার হৃদয়ের কথা বলছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, বাংলাদেশের নাগরিকত্ব একদিন না একদিন পাবেনই। তিনি পেয়েছেন এবং সেটি এসেছে তার প্রত্যাশার পাঁচ বছর আগেই।
সম্মানসূচক নাগরিকত্ব পাওয়ার মাধ্যমে কিহাক সাং মর্যাদাপূর্ণ এক গোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হলেন। তিনি যাদের সঙ্গে রয়েছেন, তারা হলেন– কাজী নজরুল ইসলাম, মোহাম্মদ আলী, ফাদার মারিনো রিগন ও গর্ডন গ্রিনিজ। এদের প্রত্যেককেই বাংলাদেশের মানুষ নিজেদের একজন বলেই গণ্য করেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (আরএমজি) ও বস্ত্র খাতে অসামান্য অবদানের জন্য কিহাক সাংকে এই সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দেয়া হয়। এই শিল্প গঠনে তিনি ১৯৯০-এর দশকে প্রথম বাংলাদেশে আসার পর থেকে সহায়তা করে আসছেন।
কিহাক সাংকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেয়ার ধারণাটা কীভাবে এলো, তা নিয়ে একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
তিনি লিখেছেন, কিহাক সাংকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দেওয়ার ধারণাটি প্রথম আলোচনা হয়েছিল চীনের হাইনানে, মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে।
তখন বিওএও ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনে অধ্যাপক ইউনূস। সেখানে এক বৈঠকে জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন প্রধান উপদেষ্টাকে জিজ্ঞাসা করেন– কিহাক সাং, যার হৃদয়ে বাংলাদেশ এবং যিনি কোরিয়ান ব্যবসায়ীদের মধ্যে বাংলাদেশকে ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিত করেছিলেন, তাকে সম্মানিত করার কোনো পরিকল্পনা বাংলাদেশের আছে কিনা?
এরপরই ইয়াংওয়ান করপোরেশনের চেয়ারম্যান কিহাক সাংকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদানের প্রক্রিয়া শুরু করতে উপস্থিত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন ড. ইউনূস।
বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পেয়ে আজ বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন-২০২৫ এ কিহাক সাং বলেন, আমি সম্মানসূচক নাগরিকত্ব পেয়ে সত্যিই সম্মানিত বোধ করছি।
আজাদ মজুমদার আরও লিখেছেন, আজ আমরা একজন আবেগাপ্লুত সাংকে দেখেছি, যিনি তার হৃদয়ের কথা বলছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, বাংলাদেশের নাগরিকত্ব একদিন না একদিন পাবেনই। তিনি পেয়েছেন এবং সেটি এসেছে তার প্রত্যাশার পাঁচ বছর আগেই।
সম্মানসূচক নাগরিকত্ব পাওয়ার মাধ্যমে কিহাক সাং মর্যাদাপূর্ণ এক গোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হলেন। তিনি যাদের সঙ্গে রয়েছেন, তারা হলেন– কাজী নজরুল ইসলাম, মোহাম্মদ আলী, ফাদার মারিনো রিগন ও গর্ডন গ্রিনিজ। এদের প্রত্যেককেই বাংলাদেশের মানুষ নিজেদের একজন বলেই গণ্য করেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে