
পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার আতাইকুলায় মহাসড়কের পাশে জাহিদুল মোল্লা (৬০) নামের এক ব্যবসায়ীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। খুনিরা তাকে গলাকেটে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে বলে ধারণা পুলিশের।
বুধবার (৯ এপ্রিল) সকালে পাবনার আতাইকুলার ডেমরা-আতাইকুলা সড়কের তেবাড়িয়া হাজির বটতলা নামক স্থানে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত জাহিদুল মোল্লা পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার নাগডেমরা ইউনিয়নের ছোট পাথাইলে হাটএ লাকার মৃত আবুল হোসেন মোল্লার ছেলে এবং পেশায় একজন কাঠব্যবসায়ী।
আতাইকুলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম হাবিবুল ইসলাম তথ্যটি নিশ্চিত করে জানান, সকালে কৃষকরা মাঠে কাজ করতে আসলে মরদেহটি দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এ বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে পরে বিস্তারিত বলা যাবে।
নিহতের চাচাতো ভাই রফিকুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার বিকেলে কাঠের ব্যবসার কথা বলেবাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। আর আজকে সকালে তার মরদেহ পাওয়ার কথা শুনে এখানে (ঘটনাস্থল) এসেছি। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
বুধবার (৯ এপ্রিল) সকালে পাবনার আতাইকুলার ডেমরা-আতাইকুলা সড়কের তেবাড়িয়া হাজির বটতলা নামক স্থানে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত জাহিদুল মোল্লা পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার নাগডেমরা ইউনিয়নের ছোট পাথাইলে হাটএ লাকার মৃত আবুল হোসেন মোল্লার ছেলে এবং পেশায় একজন কাঠব্যবসায়ী।
আতাইকুলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম হাবিবুল ইসলাম তথ্যটি নিশ্চিত করে জানান, সকালে কৃষকরা মাঠে কাজ করতে আসলে মরদেহটি দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এ বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে পরে বিস্তারিত বলা যাবে।
নিহতের চাচাতো ভাই রফিকুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার বিকেলে কাঠের ব্যবসার কথা বলেবাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। আর আজকে সকালে তার মরদেহ পাওয়ার কথা শুনে এখানে (ঘটনাস্থল) এসেছি। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে