
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার তদন্ত ২ মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। সেই সঙ্গে আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডের ৪ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন জানিয়েছে, আবু সাঈদ হত্যায় ২৬ জনের বিরুদ্ধে অপরাধের প্রাথমিক প্রমাণ মিলেছে। এছাড়া মামলার তদন্ত শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
এর আগে বুধবার (৯ এপ্রিল) সকালে আবু সাঈদ হত্যার চার আসামিকে কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এই চার আসামি হলেন- সাবেক এএসআই মো. আমির হোসেন, সাবেক কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়, ছাত্রলীগ নেতা মো. শফিকুল ইসলাম, ছাত্রলীগ নেতা মো. ইমরান হোসেন।
গত ২ মার্চ বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাদের হাজির করার নির্দেশ দেন।সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে বিক্ষোভের সময় গত বছরের ১৬ জুলাই দুপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পার্ক মোড়ে প্রতিবাদমুখর নিরস্ত্র আবু সাঈদকে পুলিশ গুলি করে। পরে সহপাঠীরা তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আবু সাঈদকে মৃত ঘোষণা করেন।
আবু সাঈদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন। তাকে পুলিশের গুলি করার ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে সারাদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সোচ্চার হন বহু মানুষ, যাতে আরও গতিশীল হয় কোটা সংস্কার আন্দোলন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
এর আগে বুধবার (৯ এপ্রিল) সকালে আবু সাঈদ হত্যার চার আসামিকে কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এই চার আসামি হলেন- সাবেক এএসআই মো. আমির হোসেন, সাবেক কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়, ছাত্রলীগ নেতা মো. শফিকুল ইসলাম, ছাত্রলীগ নেতা মো. ইমরান হোসেন।
গত ২ মার্চ বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাদের হাজির করার নির্দেশ দেন।সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে বিক্ষোভের সময় গত বছরের ১৬ জুলাই দুপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পার্ক মোড়ে প্রতিবাদমুখর নিরস্ত্র আবু সাঈদকে পুলিশ গুলি করে। পরে সহপাঠীরা তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আবু সাঈদকে মৃত ঘোষণা করেন।
আবু সাঈদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন। তাকে পুলিশের গুলি করার ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে সারাদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সোচ্চার হন বহু মানুষ, যাতে আরও গতিশীল হয় কোটা সংস্কার আন্দোলন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন