
চীনের ওপর ১০৪ শতাংশ শুল্ক আরোপের সময়সীমা পরিবর্তন ও তাদের সঙ্গে আলোচনায় আগ্রহী নয় যুক্তরাষ্ট্র। অথচ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণার পর ব্যাপক শুল্কের চাপে পড়া একাধিক দেশের সঙ্গে দ্রুত বৈঠক আয়োজনের তোড়জোড় করছে হোয়াইট হাউজ। এদিকে, শুল্কের প্রভাবে মার্কিন শেয়ার বাজারে পতন অব্যাহত আছে। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।হোয়াইট হাউজ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) মাঝরাতের পর থেকেই দেশ ভিত্তিক শুল্ক কার্যকর হবে, যার সর্বোচ্চ হার হতে পারে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত।
দেশ ভিত্তিক এই শুল্কের হার মূলত চীনের ওপর সবচেয়ে বেশি আরোপিত হতে যাচ্ছে। গত সপ্তাহে ট্রাম্পের শুল্কের জবাবে মার্কিন পণ্যের ওপরও শুল্ক আরোপ করে বেইজিং। এতে ক্ষেপে গিয়ে চীনের ওপর শুল্কের মাত্রা ১০৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করার হুমকি দেন ট্রাম। মার্কিন প্রশাসন তাদের ব্ল্যাকমেইল করছে অভিযোগ করে শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করে বেইজিং।ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, শুল্কের বিষয়ে চীনের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা তাদের অগ্রাধিকার তালিকায় নেই।
এদিকে, নতুন শুল্কনীতিতে ধুকছে মার্কিন শেয়ার বাজার। ট্রাম্পের ঘোষণার পর থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত টানা চতুর্থ দিনের মতো শেয়ারবাজারে পতন অব্যাহত ছিল। এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক প্রায় এক বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো পাঁচ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে গেছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারির সর্বোচ্চ অবস্থান থেকে সূচকটি এখন ১৮ দশমিক ৯ শতাংশ নিচে, যা ২০ শতাংশ পতনের কাছাকাছি—সাধারণভাবে যেটা 'বেয়ার মার্কেট' বলে পরিচিত।ট্রাম্পের শুল্ক ঘোষণার পর এসঅ্যান্ডপি ৫০০-ভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারমূল্যের ক্ষতি হয়েছে ৫ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ১৯৫০ এর দশকে সূচকটি চালু হওয়ার পর থেকে চার দিনে সবচেয়ে বড় অঙ্কের ক্ষতি।
বিশ্ববাজারে অবশ্য এর আগে কিছুটা উন্নতি দেখা যাচ্ছিল। তখন ধারণা করা হচ্ছিল, নির্ধারিত দেশ ও পণ্যভিত্তিক শুল্ক নিয়ে আলোচনার জন্য প্রস্তুত থাকতে পারেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।এদিকে, শুল্ক কার্যকরের মাত্র কয়েকঘণ্টা বাকি থাকতে সবাই ধাক্কা সামলানোর জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে বসতে শুরু করেছে। বুধবার সকাল থেকেই জাপানের নিক্কেই সূচকে ব্যাপক বিক্রি শুরু হয়। আর অন্যান্য এশীয় বাজারও পতনের জন্য প্রস্তুত ছিল।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন
দেশ ভিত্তিক এই শুল্কের হার মূলত চীনের ওপর সবচেয়ে বেশি আরোপিত হতে যাচ্ছে। গত সপ্তাহে ট্রাম্পের শুল্কের জবাবে মার্কিন পণ্যের ওপরও শুল্ক আরোপ করে বেইজিং। এতে ক্ষেপে গিয়ে চীনের ওপর শুল্কের মাত্রা ১০৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করার হুমকি দেন ট্রাম। মার্কিন প্রশাসন তাদের ব্ল্যাকমেইল করছে অভিযোগ করে শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করে বেইজিং।ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, শুল্কের বিষয়ে চীনের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা তাদের অগ্রাধিকার তালিকায় নেই।
এদিকে, নতুন শুল্কনীতিতে ধুকছে মার্কিন শেয়ার বাজার। ট্রাম্পের ঘোষণার পর থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত টানা চতুর্থ দিনের মতো শেয়ারবাজারে পতন অব্যাহত ছিল। এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক প্রায় এক বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো পাঁচ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে গেছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারির সর্বোচ্চ অবস্থান থেকে সূচকটি এখন ১৮ দশমিক ৯ শতাংশ নিচে, যা ২০ শতাংশ পতনের কাছাকাছি—সাধারণভাবে যেটা 'বেয়ার মার্কেট' বলে পরিচিত।ট্রাম্পের শুল্ক ঘোষণার পর এসঅ্যান্ডপি ৫০০-ভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারমূল্যের ক্ষতি হয়েছে ৫ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ১৯৫০ এর দশকে সূচকটি চালু হওয়ার পর থেকে চার দিনে সবচেয়ে বড় অঙ্কের ক্ষতি।
বিশ্ববাজারে অবশ্য এর আগে কিছুটা উন্নতি দেখা যাচ্ছিল। তখন ধারণা করা হচ্ছিল, নির্ধারিত দেশ ও পণ্যভিত্তিক শুল্ক নিয়ে আলোচনার জন্য প্রস্তুত থাকতে পারেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।এদিকে, শুল্ক কার্যকরের মাত্র কয়েকঘণ্টা বাকি থাকতে সবাই ধাক্কা সামলানোর জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে বসতে শুরু করেছে। বুধবার সকাল থেকেই জাপানের নিক্কেই সূচকে ব্যাপক বিক্রি শুরু হয়। আর অন্যান্য এশীয় বাজারও পতনের জন্য প্রস্তুত ছিল।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন