
ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের একটি গ্রামে ঘর বানাতে শুরু করেছে ইসরাইলিরা। মাসাফের ইয়াত্তা এলাকার খিরবেট উম আল-খাইর গ্রামে ফিলিস্তিনিদের বাড়িঘরের কাছেই এসব ঘর বানাচ্ছে তারা।
এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জিনিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এসব ঘরকে বলা হচ্ছে মোবাইল হোমস। ইসরাইলি-অধিকৃত পশ্চিম তীরের দক্ষিণ প্রান্তে এসব ঘর বানাতে সেখানে যন্ত্রাংশ নিয়ে যায় ক্রেন ট্রাক। আর সেসব ট্রাক থেকে মালামাল নামিয়ে দ্রুত বানিয়ে ফেলা হয় ঘর।
বেদুইন অধিকার রক্ষায় কাজ করা আল-বাইদার অর্গানাইজেশন স্থানীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি বাড়িগুলো থেকে কয়েক মিটার দূরে মোবাইল হোম স্থাপন করা হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের অনলাইনে পোস্ট করা ছবিতে দেখা গেছে, ক্রেন ট্রাকগুলো এলাকায় কন্টেইনার পরিবহন করছে।
বিবিসি’র মতে, পাঁচ দশকের বেশি সময় আগে জর্ডানের কাছ থেকে পশ্চিম তীর দখল করার পরপরই সেখানে বসতি স্থাপন শুরু করে ইসরাইল। তারপর থেকে ক্ষমতায় আসা প্রতিটা সরকারই সেখানে ক্রমবর্ধমান বসতি সম্প্রসারণের অনুমতি দিয়েছে। বর্তমানে সেখানে (ইসরাইলের দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেম বাদে) আনুমানিক ৩০ লাখ ফিলিস্তিনি ও ৫ লাখ ইহুদি ইসরাইলি বসবাস করে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জিনিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এসব ঘরকে বলা হচ্ছে মোবাইল হোমস। ইসরাইলি-অধিকৃত পশ্চিম তীরের দক্ষিণ প্রান্তে এসব ঘর বানাতে সেখানে যন্ত্রাংশ নিয়ে যায় ক্রেন ট্রাক। আর সেসব ট্রাক থেকে মালামাল নামিয়ে দ্রুত বানিয়ে ফেলা হয় ঘর।
বেদুইন অধিকার রক্ষায় কাজ করা আল-বাইদার অর্গানাইজেশন স্থানীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি বাড়িগুলো থেকে কয়েক মিটার দূরে মোবাইল হোম স্থাপন করা হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের অনলাইনে পোস্ট করা ছবিতে দেখা গেছে, ক্রেন ট্রাকগুলো এলাকায় কন্টেইনার পরিবহন করছে।
বিবিসি’র মতে, পাঁচ দশকের বেশি সময় আগে জর্ডানের কাছ থেকে পশ্চিম তীর দখল করার পরপরই সেখানে বসতি স্থাপন শুরু করে ইসরাইল। তারপর থেকে ক্ষমতায় আসা প্রতিটা সরকারই সেখানে ক্রমবর্ধমান বসতি সম্প্রসারণের অনুমতি দিয়েছে। বর্তমানে সেখানে (ইসরাইলের দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেম বাদে) আনুমানিক ৩০ লাখ ফিলিস্তিনি ও ৫ লাখ ইহুদি ইসরাইলি বসবাস করে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে