বাংলা স্কুপ, ৫ অক্টোবর:
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, বিগত সরকারের নেতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা আগস্টের প্রথম সপ্তাহেই পালিয়ে গেছেন।
তিনি বলেন, দেশ ছেড়ে পালানো আওয়ামী লীগ নেতাদের বেশিরভাগই ৫-৭ আগস্টের মধ্যে পালিয়েছেন। তবে এখন নতুন করে কারও পালানোর সুযোগ নেই।
শনিবার (৫ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর উত্তরা এপিবিএন সদর দপ্তরে শহীদ মীর মুগ্ধের স্মরণ সভা, মিলাদ মাহফিল, মীর মুগ্ধ ভবন ও এপিবিএন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রবেশ তোরণ উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, বিগত সরকারের নেতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা ৫, ৬ ও ৭ আগস্ট পালিয়ে গেছেন। এই তিন দিনে পালিয়েছেন। এখন পালানো কঠিন হয়ে গেছে। বর্ডার এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখন পুলিশ বাদী হয়ে কোনো মামলা করছে না। এই মামলাগুলো করছে সাধারণ জনগণ। তারা (জনগণ) ১০ জনের নাম দিচ্ছেন, হয়ে যাচ্ছে ১০০ জনের নামে মামলা। অনুসন্ধানে যে দোষী সাব্যস্ত হবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ওবায়দুল কাদের ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সাবেক প্রভাবশালী নেতাদের বিরুদ্ধে অনেক মামলা হয়েছে। তাঁরা কোথায় আছেন, তারা কেন গ্রেপ্তার হচ্ছেন না জানতে চাইলে জবাবে উপদেষ্টা বলেন, আপনারা (সাংবাদিকরা) আমাদের তথ্য দিন। আমাদের দায়িত্ব তাদের গ্রেপ্তার। আপনাদের দায়িত্ব আমাদের তথ্য দেওয়া। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে, আপনারাও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করুন। পলাতকদের তথ্য পেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তথ্য প্রদানের জন্য প্রয়োজনে খরচের ব্যয়ভার বহন করা হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আন্দোলনে নিহত প্রত্যেকে শহীদের মর্যাদা পাবেন। যারা আহত রয়েছেন তাদের সবার চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে সরকার। এজন্য বিদেশ থেকে চিকিৎসক আনা হবে। প্রয়োজনে আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যারা এখনও কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন, তারা আর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নেই। বারবার সুযোগ দেয়ার পরও তারা যোগদান করেননি। তাদের ব্যাপারে এটিই অন্তর্বর্তী সরকারের শেষ সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।
ডেস্ক/এসকে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, বিগত সরকারের নেতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা আগস্টের প্রথম সপ্তাহেই পালিয়ে গেছেন।
তিনি বলেন, দেশ ছেড়ে পালানো আওয়ামী লীগ নেতাদের বেশিরভাগই ৫-৭ আগস্টের মধ্যে পালিয়েছেন। তবে এখন নতুন করে কারও পালানোর সুযোগ নেই।
শনিবার (৫ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর উত্তরা এপিবিএন সদর দপ্তরে শহীদ মীর মুগ্ধের স্মরণ সভা, মিলাদ মাহফিল, মীর মুগ্ধ ভবন ও এপিবিএন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রবেশ তোরণ উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, বিগত সরকারের নেতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা ৫, ৬ ও ৭ আগস্ট পালিয়ে গেছেন। এই তিন দিনে পালিয়েছেন। এখন পালানো কঠিন হয়ে গেছে। বর্ডার এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখন পুলিশ বাদী হয়ে কোনো মামলা করছে না। এই মামলাগুলো করছে সাধারণ জনগণ। তারা (জনগণ) ১০ জনের নাম দিচ্ছেন, হয়ে যাচ্ছে ১০০ জনের নামে মামলা। অনুসন্ধানে যে দোষী সাব্যস্ত হবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ওবায়দুল কাদের ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সাবেক প্রভাবশালী নেতাদের বিরুদ্ধে অনেক মামলা হয়েছে। তাঁরা কোথায় আছেন, তারা কেন গ্রেপ্তার হচ্ছেন না জানতে চাইলে জবাবে উপদেষ্টা বলেন, আপনারা (সাংবাদিকরা) আমাদের তথ্য দিন। আমাদের দায়িত্ব তাদের গ্রেপ্তার। আপনাদের দায়িত্ব আমাদের তথ্য দেওয়া। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে, আপনারাও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করুন। পলাতকদের তথ্য পেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তথ্য প্রদানের জন্য প্রয়োজনে খরচের ব্যয়ভার বহন করা হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আন্দোলনে নিহত প্রত্যেকে শহীদের মর্যাদা পাবেন। যারা আহত রয়েছেন তাদের সবার চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে সরকার। এজন্য বিদেশ থেকে চিকিৎসক আনা হবে। প্রয়োজনে আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যারা এখনও কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন, তারা আর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নেই। বারবার সুযোগ দেয়ার পরও তারা যোগদান করেননি। তাদের ব্যাপারে এটিই অন্তর্বর্তী সরকারের শেষ সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।
ডেস্ক/এসকে