
শক্তিশালী ভূমিকম্পে মিয়ানমারে মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে ১ হাজার ৬৪৪ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া কমপক্ষে ৩ হাজার ৪০৮ জন আহত হয়েছেন। এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির জান্তা সরকার। খবর এএফপির।
শনিবার (২৯ মার্চ) বিকালে জান্তা সরকারের এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬৪৪ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছে ৩ হাজার ৪০৮ জন। উদ্ধারকারীরা জীবিতদের সন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, শুক্রবারের ভূমিকম্পের পর কমপক্ষে ১৩৯ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পের পর সাগাইং, মান্দালাই, ম্যাগওয়ে, বাগো, ইস্টার শান রাজ্য ও নেপিডো অঞ্চলে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। ভূমিকম্পে এসব রাজ্যে বিভিন্ন স্থানে ভবন ধ্বংস, সেতু ভেঙে পড়া ও রাস্তাঘাট ভেঙে পড়ে। এর মধ্যে সব চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে দেশটির বৃহত্তম শহর ও ১৭ লাখেও বেশি মানুষের বাসস্থান মান্দালয়ে। বেশিরভাগ হতাহতের ঘটনাও ঘটেছে শহরটিতে।
এদিকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কঠোর নিয়ন্ত্রণ এবং দেশটির গৃহযুদ্ধ ও চলমান অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতার কারণে ও হতাহতের সংখ্যা সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া কঠিন হয়ে উঠছে। ফলে হতাহতের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। শুক্রবার জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইং আন্তর্জাতিক সাহায্যের জন্য একটি বিরল আবেদন করেছেন, যা দুর্যোগের তীব্রতা নির্দেশ করে। পূর্ববর্তী সামরিক শাসকিরা বড় বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরেও বিদেশি সাহায্য এড়িয়ে গেছে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক / এসকে
শনিবার (২৯ মার্চ) বিকালে জান্তা সরকারের এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬৪৪ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছে ৩ হাজার ৪০৮ জন। উদ্ধারকারীরা জীবিতদের সন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, শুক্রবারের ভূমিকম্পের পর কমপক্ষে ১৩৯ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পের পর সাগাইং, মান্দালাই, ম্যাগওয়ে, বাগো, ইস্টার শান রাজ্য ও নেপিডো অঞ্চলে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। ভূমিকম্পে এসব রাজ্যে বিভিন্ন স্থানে ভবন ধ্বংস, সেতু ভেঙে পড়া ও রাস্তাঘাট ভেঙে পড়ে। এর মধ্যে সব চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে দেশটির বৃহত্তম শহর ও ১৭ লাখেও বেশি মানুষের বাসস্থান মান্দালয়ে। বেশিরভাগ হতাহতের ঘটনাও ঘটেছে শহরটিতে।
এদিকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কঠোর নিয়ন্ত্রণ এবং দেশটির গৃহযুদ্ধ ও চলমান অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতার কারণে ও হতাহতের সংখ্যা সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া কঠিন হয়ে উঠছে। ফলে হতাহতের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। শুক্রবার জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইং আন্তর্জাতিক সাহায্যের জন্য একটি বিরল আবেদন করেছেন, যা দুর্যোগের তীব্রতা নির্দেশ করে। পূর্ববর্তী সামরিক শাসকিরা বড় বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরেও বিদেশি সাহায্য এড়িয়ে গেছে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক / এসকে