
চীনে বড় পরিসরে ফল ও কৃষিজাত পণ্য রফতানির প্রচেষ্টায় খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) সহায়তা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) চীনের উপকূলীয় শহরে বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার বার্ষিক সম্মেলনের ফাঁকে এফএও’র মহাপরিচালক কু ডংগিউয়ের সঙ্গে সাক্ষাতে এই সহায়তা কামনা করেন প্রধান উপদেষ্টা। প্রফেসর ইউনূস বলেন, চীন কৃষি ও অ্যাকুয়াকালচার পণ্যের শীর্ষ আমদানিকারক হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে, কিন্তু চীনের বাজার সম্পর্কে ধারণা না থাকায় বাংলাদেশ বাজারে আসতে পারছে না।
তিনি এফএও মহাপরিচালককে চীনা আমদানিকারক এবং বাংলাদেশের খামার ও ফল উৎপাদকদের মধ্যে সংযোগ হিসেবে কাজ করার আহ্বান জানান।তিনি বলেন, ফল প্রক্রিয়াজাতকরণ, সবজি সংরক্ষণ, সংরক্ষণ ও প্যাকেজিংয়ে আমাদের সহায়তা প্রয়োজন। আপনারা চীনকে আমাদের কৃষক ও রফতানিকারকদের সঙ্গে সংযুক্ত করতে পারেন।তিনি বলেন, চীন শিগগিরই বাংলাদেশ থেকে আম আমদানি করবে এবং এফএও’র সহায়তায় দেশটি সহজেই আরও রফতানিযোগ্য সবজি ও ফলমূল তৈরি করতে পারে।
মহাপরিচালক এফএও’র পূর্ণ সহায়তার প্রস্তাব দিয়ে বলেন, চীনে বাংলাদেশের কৃষিপণ্য রফতানির প্রচেষ্টায় তার সংস্থা একটি নতুন প্রকল্প গ্রহণ করবে।কুই ডংগিউ বলেন, আমরা বাংলাদেশ ও চীনের খামার কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটি নতুন নেটওয়ার্ক স্থাপন করবো।তিনি বলেন, বাংলাদেশ এফএও’র সহায়তার বৃহত্তম গ্রহীতা এবং তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, প্রফেসর ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভালো করবে।তিনি আরও বলেন, আপনি আমার বড় ভাই। আমি আন্তরিকভাবে আশা করি, আপনার দেশ খুব ভালো করবে। আমরা অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করবো। বৈঠকে জ্বালানি উপদেষ্টা ফওজুল কবির খান উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) চীনের উপকূলীয় শহরে বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার বার্ষিক সম্মেলনের ফাঁকে এফএও’র মহাপরিচালক কু ডংগিউয়ের সঙ্গে সাক্ষাতে এই সহায়তা কামনা করেন প্রধান উপদেষ্টা। প্রফেসর ইউনূস বলেন, চীন কৃষি ও অ্যাকুয়াকালচার পণ্যের শীর্ষ আমদানিকারক হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে, কিন্তু চীনের বাজার সম্পর্কে ধারণা না থাকায় বাংলাদেশ বাজারে আসতে পারছে না।
তিনি এফএও মহাপরিচালককে চীনা আমদানিকারক এবং বাংলাদেশের খামার ও ফল উৎপাদকদের মধ্যে সংযোগ হিসেবে কাজ করার আহ্বান জানান।তিনি বলেন, ফল প্রক্রিয়াজাতকরণ, সবজি সংরক্ষণ, সংরক্ষণ ও প্যাকেজিংয়ে আমাদের সহায়তা প্রয়োজন। আপনারা চীনকে আমাদের কৃষক ও রফতানিকারকদের সঙ্গে সংযুক্ত করতে পারেন।তিনি বলেন, চীন শিগগিরই বাংলাদেশ থেকে আম আমদানি করবে এবং এফএও’র সহায়তায় দেশটি সহজেই আরও রফতানিযোগ্য সবজি ও ফলমূল তৈরি করতে পারে।
মহাপরিচালক এফএও’র পূর্ণ সহায়তার প্রস্তাব দিয়ে বলেন, চীনে বাংলাদেশের কৃষিপণ্য রফতানির প্রচেষ্টায় তার সংস্থা একটি নতুন প্রকল্প গ্রহণ করবে।কুই ডংগিউ বলেন, আমরা বাংলাদেশ ও চীনের খামার কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটি নতুন নেটওয়ার্ক স্থাপন করবো।তিনি বলেন, বাংলাদেশ এফএও’র সহায়তার বৃহত্তম গ্রহীতা এবং তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, প্রফেসর ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভালো করবে।তিনি আরও বলেন, আপনি আমার বড় ভাই। আমি আন্তরিকভাবে আশা করি, আপনার দেশ খুব ভালো করবে। আমরা অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করবো। বৈঠকে জ্বালানি উপদেষ্টা ফওজুল কবির খান উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে