বাংলা স্কুপ, ৪ অক্টোবর:
জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের ওপর ইসরাইলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারির পর নিরাপত্তা পরিষদ তার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে এই সমর্থন জানানো হয়। বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানিয়েছে।
১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদ এক বিবৃতিতে জানায়, মধ্যপ্রাচ্যের চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘ মহাসচিব বা জাতিসংঘের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখা কোনোভাবেই ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনবে না।
বিবৃতিতে সরাসরি ইসরাইলের নাম উল্লেখ করা হয়নি। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের এ ধরনের বিবৃতির জন্য সদস্যদের সর্বসম্মতিতে সম্মতি প্রয়োজন।
ইসরাইলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সুনিদিষ্টভাবে নিন্দা করতে ব্যর্থতার অভিযোগে বুধবার জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে ‘অবাঞ্চিত’ ঘোষণা করে ইসরাইল। সেই সাথে তার ওপর ইসরাইলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাও জারি করে দেশটি।
ইসরাইলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাৎজ’র এক বিবৃতির উদ্ধৃতি দিয়ে এএফপি জানায়, ‘যিনি দ্ব্যর্থহীনভাবে ইসরাইলের ওপর ইরানের জঘন্য হামলার নিন্দা করতে পারেন না; তিনি ইসরাইলের মাটিতে পা রাখার যোগ্য নন।’
কাৎজ বলেন, তিনি (গুতেরেস) একজন ইসরাইল বিরোধী মহাসচিব যিনি সন্ত্রাসবাদী, ধর্ষক ও খুনিদের সমর্থন দেন।
কাৎজ আরো বলেন, হামাস, হিজবুল্লাহ ও হুথি ঘাতকদের এবং এখন বিশ্ব সন্ত্রাসের জননী ইরানকে সমর্থন করার জন্য গুতেরেস প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে জাতিসংঘের ইতিহাসে এক কলঙ্কতিলক হিসেবে স্মরিত হবেন।
মঙ্গলবার গভীর রাতে ইসরাইলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরে গুতেরেস এ অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে ‘মধ্যপ্রাচ্যের ব্যাপকতর সংঘাতের’ নিন্দা করেন।
গুতেরেস বলেন, ‘এটা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। আমাদের সম্পূর্ণরূপে যুদ্ধ বিরতি দরকার।’
গত ৭ অক্টোবরের হামাসের হামলার পর রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সংস্থার মধ্যে সম্পর্ক আরও তিক্ত হয়ে উঠেছে উল্লেখ করে ইসরাইল জাতিসংঘের কঠোর সমালোচনা করেছে।
গুতেরেস গাজা ও লেবাননে যুদ্ধ বন্ধের জন্য বারবার যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ইসরাইলের দিকে প্রায় ২০০ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ঝটিকা হামলা চালায় ইরান। এটি গত সাত মাসের মধ্যে ইসরাইলে ইরানের দ্বিতীয় হামলা। হিজবুল্লাহ ও হামাসের শীর্ষ নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ নিতে এই হামলা চালানো হয় বলে দাবি করেছে ইরান।
ডেস্ক/এসকে
জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের ওপর ইসরাইলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারির পর নিরাপত্তা পরিষদ তার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে এই সমর্থন জানানো হয়। বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানিয়েছে।
১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদ এক বিবৃতিতে জানায়, মধ্যপ্রাচ্যের চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘ মহাসচিব বা জাতিসংঘের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখা কোনোভাবেই ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনবে না।
বিবৃতিতে সরাসরি ইসরাইলের নাম উল্লেখ করা হয়নি। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের এ ধরনের বিবৃতির জন্য সদস্যদের সর্বসম্মতিতে সম্মতি প্রয়োজন।
ইসরাইলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সুনিদিষ্টভাবে নিন্দা করতে ব্যর্থতার অভিযোগে বুধবার জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে ‘অবাঞ্চিত’ ঘোষণা করে ইসরাইল। সেই সাথে তার ওপর ইসরাইলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাও জারি করে দেশটি।
ইসরাইলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাৎজ’র এক বিবৃতির উদ্ধৃতি দিয়ে এএফপি জানায়, ‘যিনি দ্ব্যর্থহীনভাবে ইসরাইলের ওপর ইরানের জঘন্য হামলার নিন্দা করতে পারেন না; তিনি ইসরাইলের মাটিতে পা রাখার যোগ্য নন।’
কাৎজ বলেন, তিনি (গুতেরেস) একজন ইসরাইল বিরোধী মহাসচিব যিনি সন্ত্রাসবাদী, ধর্ষক ও খুনিদের সমর্থন দেন।
কাৎজ আরো বলেন, হামাস, হিজবুল্লাহ ও হুথি ঘাতকদের এবং এখন বিশ্ব সন্ত্রাসের জননী ইরানকে সমর্থন করার জন্য গুতেরেস প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে জাতিসংঘের ইতিহাসে এক কলঙ্কতিলক হিসেবে স্মরিত হবেন।
মঙ্গলবার গভীর রাতে ইসরাইলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরে গুতেরেস এ অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে ‘মধ্যপ্রাচ্যের ব্যাপকতর সংঘাতের’ নিন্দা করেন।
গুতেরেস বলেন, ‘এটা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। আমাদের সম্পূর্ণরূপে যুদ্ধ বিরতি দরকার।’
গত ৭ অক্টোবরের হামাসের হামলার পর রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সংস্থার মধ্যে সম্পর্ক আরও তিক্ত হয়ে উঠেছে উল্লেখ করে ইসরাইল জাতিসংঘের কঠোর সমালোচনা করেছে।
গুতেরেস গাজা ও লেবাননে যুদ্ধ বন্ধের জন্য বারবার যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ইসরাইলের দিকে প্রায় ২০০ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ঝটিকা হামলা চালায় ইরান। এটি গত সাত মাসের মধ্যে ইসরাইলে ইরানের দ্বিতীয় হামলা। হিজবুল্লাহ ও হামাসের শীর্ষ নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ নিতে এই হামলা চালানো হয় বলে দাবি করেছে ইরান।
ডেস্ক/এসকে