বাংলা স্কুপ, ৪ অক্টোবর:
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় দুই লাখ ডলারে (প্রায় আড়াই কোটি টাকা) যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করেছেন। মার্কিন নীতিনির্ধারকদের প্রভাবিত করার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ওয়াশিংটন ডিসির বিশিষ্ট লবিং ফার্ম ফার্ম স্ট্রাইক গ্লোবাল ডিপ্লোম্যাসিকে (এসজিডি) নিয়োগ করেছেন তিনি।
আন্দোলন-বিক্ষোভের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দিয়ে ভারতে চলে যান আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। পরে গ্রেপ্তার হন দলটির অনেক মন্ত্রী ও এমপি। পলাতক আছেন দলটির আরও অনেক নেতা। এমন পরিস্থিতিতে বিদেশি এজেন্ট রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্টের অধীনে চুক্তিটি করেছে জয়ের মালিকানাধীন 'ওয়াজেদ কনসাল্টিং ইনকরপোরেশন'।
গত ১২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে জয় দুই লাখ ডলারে স্ট্রাইক গ্লোবাল ডিপ্লোম্যাসির চেয়ারম্যান রবার্ট স্ট্রেকের সঙ্গে ছয় মাসের চুক্তি সই করেছেন। যা বাংলাদেশি টাকায় ২ কোটি ৩৯ লাখ ৯ হাজার ৩৮০ টাকা। এর আওতায় লবিস্টরা আওয়ামী লীগের পক্ষে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাহী ও বিচারবিভাগের কাছে তুলে ধরবে।
এর তথ্য এরই মধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে মার্কিন বিচার বিভাগের ওয়েবসাইটেও।
শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে চলে যাওয়ার পর দলের অধিকাংশ নেতা আত্মগোপনে বা কারাগারে রয়েছেন। এ সময় জয় আওয়ামী লীগের মুখপাত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি বেশ সক্রিয়। জয় বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে প্রায়ই বিবৃতি দিচ্ছেন। তাতে আওয়ামী লীগ-পরবর্তী বাংলাদেশ ইসলামি চরমপন্থিদের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন।
২০০৪ সালে ‘অ্যালকাটেল অ্যান্ড ফা’ নামে এক লবিস্ট ফার্মের সঙ্গে প্রথম চুক্তি করেন জয়। আর ২০১৯ সালে ব্লুস্টার স্ট্যাটেজিসসহ একাধিক লবিস্ট ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করে বিএনপি।
ডেস্ক/এসকে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় দুই লাখ ডলারে (প্রায় আড়াই কোটি টাকা) যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করেছেন। মার্কিন নীতিনির্ধারকদের প্রভাবিত করার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ওয়াশিংটন ডিসির বিশিষ্ট লবিং ফার্ম ফার্ম স্ট্রাইক গ্লোবাল ডিপ্লোম্যাসিকে (এসজিডি) নিয়োগ করেছেন তিনি।
আন্দোলন-বিক্ষোভের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দিয়ে ভারতে চলে যান আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। পরে গ্রেপ্তার হন দলটির অনেক মন্ত্রী ও এমপি। পলাতক আছেন দলটির আরও অনেক নেতা। এমন পরিস্থিতিতে বিদেশি এজেন্ট রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্টের অধীনে চুক্তিটি করেছে জয়ের মালিকানাধীন 'ওয়াজেদ কনসাল্টিং ইনকরপোরেশন'।
গত ১২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে জয় দুই লাখ ডলারে স্ট্রাইক গ্লোবাল ডিপ্লোম্যাসির চেয়ারম্যান রবার্ট স্ট্রেকের সঙ্গে ছয় মাসের চুক্তি সই করেছেন। যা বাংলাদেশি টাকায় ২ কোটি ৩৯ লাখ ৯ হাজার ৩৮০ টাকা। এর আওতায় লবিস্টরা আওয়ামী লীগের পক্ষে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাহী ও বিচারবিভাগের কাছে তুলে ধরবে।
এর তথ্য এরই মধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে মার্কিন বিচার বিভাগের ওয়েবসাইটেও।
শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে চলে যাওয়ার পর দলের অধিকাংশ নেতা আত্মগোপনে বা কারাগারে রয়েছেন। এ সময় জয় আওয়ামী লীগের মুখপাত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি বেশ সক্রিয়। জয় বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে প্রায়ই বিবৃতি দিচ্ছেন। তাতে আওয়ামী লীগ-পরবর্তী বাংলাদেশ ইসলামি চরমপন্থিদের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন।
২০০৪ সালে ‘অ্যালকাটেল অ্যান্ড ফা’ নামে এক লবিস্ট ফার্মের সঙ্গে প্রথম চুক্তি করেন জয়। আর ২০১৯ সালে ব্লুস্টার স্ট্যাটেজিসসহ একাধিক লবিস্ট ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করে বিএনপি।
ডেস্ক/এসকে