
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ২৮৯ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী বলে জানা গেছে। একই সঙ্গে একটি অধিকতর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সোমবার (১৭ মার্চ) দিবাগত রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সিন্ডিকেট সভা শেষে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান এসব তথ্য জানান।
উপাচার্য বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রলীগের ২৮৯ জন নেতা-কর্মীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া একটি অধিকতর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের মধ্যে যাদের ছাত্রত্ব শেষ, তাদের সনদ স্থগিত করা হবে। যারা পরীক্ষা ও ভাইভা দিয়েছেন, তাদের ফলাফল স্থগিত করা হবে এবং নিয়মিত শিক্ষার্থীদের সাময়িক বহিষ্কার করা হবে।
এসব শিক্ষার্থীদের তিন ক্যাটাগরিতে শনাক্ত করা হয়। তবে তাৎক্ষণিক বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের নাম-পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।
অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ জুলাইয়ের রাতকে বিশ্ববিদ্যালয়ে কালরাত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৫ জুলাই সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালান ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। পরে এ ঘটনায় বিচারের দাবিতে তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলমের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। রাত ১২টার দিকে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ও বহিরাগত সন্ত্রাসীরা দেশি অস্ত্র, পেট্রোলবোমা নিয়ে হামলা চালান।
জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে শেখ পরিবারের কয়েকজন সদস্যের নামে থাকা স্থাপনার নাম বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়েছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, শেখ রাসেল হল এবং শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করা হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
সোমবার (১৭ মার্চ) দিবাগত রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সিন্ডিকেট সভা শেষে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান এসব তথ্য জানান।
উপাচার্য বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রলীগের ২৮৯ জন নেতা-কর্মীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া একটি অধিকতর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের মধ্যে যাদের ছাত্রত্ব শেষ, তাদের সনদ স্থগিত করা হবে। যারা পরীক্ষা ও ভাইভা দিয়েছেন, তাদের ফলাফল স্থগিত করা হবে এবং নিয়মিত শিক্ষার্থীদের সাময়িক বহিষ্কার করা হবে।
এসব শিক্ষার্থীদের তিন ক্যাটাগরিতে শনাক্ত করা হয়। তবে তাৎক্ষণিক বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের নাম-পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।
অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ জুলাইয়ের রাতকে বিশ্ববিদ্যালয়ে কালরাত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৫ জুলাই সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালান ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। পরে এ ঘটনায় বিচারের দাবিতে তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলমের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। রাত ১২টার দিকে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ও বহিরাগত সন্ত্রাসীরা দেশি অস্ত্র, পেট্রোলবোমা নিয়ে হামলা চালান।
জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে শেখ পরিবারের কয়েকজন সদস্যের নামে থাকা স্থাপনার নাম বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়েছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, শেখ রাসেল হল এবং শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করা হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন