
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য শিক্ষার মান উন্নয়ন করা। তবে অবকাঠামোগত উন্নয়ন নিয়েও আমরা কাজ করবো। তবে প্রধান লক্ষ্য শিক্ষার মান উন্নয়ন। আমাদের টার্গেট প্রতিটি স্কুল চলবে ওয়ান শিফটে।’
রোববার (১৬ মার্চ) সকালে বরিশাল নগরীর পিটিআই অডিটোরিয়ামে প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বরিশালের স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। তিনি আরও বলেন, এ ছাড়া যেসব বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত চালু আছে তাদের নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে। দ্রুত এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে। সামনের বছর থেকে হয়তো আর ভর্তি নেওয়া হবে না। আর যারা আছে তারা আস্তে আস্তে বের হয়ে যাবে।’
গণশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘পিটিআইতে যেসব সুযোগ-সুবিধা আছে তা দিয়েই আমরা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিতে পারবো। অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য যথেষ্ট বরাদ্দ থাকলেও নানা কারণে আমরা কাঙ্ক্ষিত নির্মাণ কাজ পাচ্ছি না। এ কারণে যারা উন্নয়নকাজ করে তাদের প্রসার ঘটাতে হবে। প্রশাসনের সবাইকে অনুরোধ করবো যখন স্কুল খোলা থাকে তখন যেন শিক্ষকদের অন্য কাজে কম নিয়োগ করা হয়।’
বরিশালের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক আবু নুর মো. শামসুজ্জামান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক মোহাম্মদ কামরুল হাসান, বরিশাল প্রাথমিক শিক্ষার বিভাগীয় উপপরিচালক নিলুফা ইয়াসমিনসহ বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা। দুপুরে বরিশাল মহানগরীর ৩০০ প্রধান শিক্ষক ও প্রাথমিক শিক্ষাসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় করেন উপদেষ্টা।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
রোববার (১৬ মার্চ) সকালে বরিশাল নগরীর পিটিআই অডিটোরিয়ামে প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বরিশালের স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। তিনি আরও বলেন, এ ছাড়া যেসব বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত চালু আছে তাদের নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে। দ্রুত এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে। সামনের বছর থেকে হয়তো আর ভর্তি নেওয়া হবে না। আর যারা আছে তারা আস্তে আস্তে বের হয়ে যাবে।’
গণশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘পিটিআইতে যেসব সুযোগ-সুবিধা আছে তা দিয়েই আমরা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিতে পারবো। অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য যথেষ্ট বরাদ্দ থাকলেও নানা কারণে আমরা কাঙ্ক্ষিত নির্মাণ কাজ পাচ্ছি না। এ কারণে যারা উন্নয়নকাজ করে তাদের প্রসার ঘটাতে হবে। প্রশাসনের সবাইকে অনুরোধ করবো যখন স্কুল খোলা থাকে তখন যেন শিক্ষকদের অন্য কাজে কম নিয়োগ করা হয়।’
বরিশালের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক আবু নুর মো. শামসুজ্জামান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক মোহাম্মদ কামরুল হাসান, বরিশাল প্রাথমিক শিক্ষার বিভাগীয় উপপরিচালক নিলুফা ইয়াসমিনসহ বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা। দুপুরে বরিশাল মহানগরীর ৩০০ প্রধান শিক্ষক ও প্রাথমিক শিক্ষাসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় করেন উপদেষ্টা।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে