
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে আটকে পড়া নাসার দুই নভোচারী বুচ উইলমোর ও সুনীতা উইলিয়ামসকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে রকেট পাঠিয়েছে ইলন মাস্কের স্পেস এক্স। দীর্ঘ ৯ মাস ধরে মহাকাশে আটকা পড়ে আছেন তাঁরা। শনিবার (১৫ মার্চ) এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়।
রয়টার্স জানিয়েছে, শনিবার সকালে নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে মহাকাশের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে ক্রু–১০ মহাকাশযান। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বুধবার পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারেন সুনীতা ও ব্যারি। তবে, তাদের পৃথিবীতে ফিরে আসা নির্ভর করবে আবহাওয়ার গতি প্রকৃতির ওপর।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ওই মহাকাশযানে চারজন মহাকাশচারী আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের (আইএসএস) উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছেন। এদের মধ্যে নাসা ছাড়াও জাপান ও রাশিয়ার প্রতিনিধি রয়েছেন। তাঁরা হলেন, নাসার অ্যান ম্যাক্লেন, নিকোল আইয়ার্স, জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জাক্সার প্রতিনিধি টাকুয়া ওনিশি এবং রাশিয়ার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা রসকসমসের প্রতিনিধি কিরিল পেসকভ।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) নিয়মিত কার্যক্রমেও অংশ নেবেন নতুন এই ক্রু সদস্যরা।
গত বৃহস্পতিবার মহাকাশযান ক্রু–১০ এর উৎক্ষেপণের কথা ছিল। কিন্তু সাময়িক সমস্যার কারণে তা পিছিয়ে যায়। পরে শনিবার মহাকাশের উদ্দেশে রওনা দেয় স্পেসক্র্যাফটটি। এই মহাকাশযান উৎক্ষেপণের সময়ের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছে নাসা।
গেল বছর জুনে, ৮ দিনের মিশনে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যান ৫৮ বছর বয়সী উইলিয়ামস ও ৬১ বছরের বুচ উইলমোর। আট দিন পরই তাদের পৃথিবীতে ফেরার কথা থাকলেও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তাঁরা আটকে পড়েন। তাঁরা যে বোয়িং স্টারলাইনারে চেপে মহাকাশে গিয়েছিলেন, সেটিতে ত্রুটি ধরা পড়ে।
পরে নাসা জানায়, ত্রুটিপূর্ণ যানে তাঁদের ফেরাটা ঝুঁকিপূর্ণ, তাই মহাকাশযানটি খালি অবস্থায় পৃথিবীতে ফিরিয়ে আসা হয়েছে। তখন থেকে মহাকাশেই আটকা পড়ে আছেন সুনীতা ও বুচ।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
রয়টার্স জানিয়েছে, শনিবার সকালে নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে মহাকাশের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে ক্রু–১০ মহাকাশযান। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বুধবার পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারেন সুনীতা ও ব্যারি। তবে, তাদের পৃথিবীতে ফিরে আসা নির্ভর করবে আবহাওয়ার গতি প্রকৃতির ওপর।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ওই মহাকাশযানে চারজন মহাকাশচারী আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের (আইএসএস) উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছেন। এদের মধ্যে নাসা ছাড়াও জাপান ও রাশিয়ার প্রতিনিধি রয়েছেন। তাঁরা হলেন, নাসার অ্যান ম্যাক্লেন, নিকোল আইয়ার্স, জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জাক্সার প্রতিনিধি টাকুয়া ওনিশি এবং রাশিয়ার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা রসকসমসের প্রতিনিধি কিরিল পেসকভ।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) নিয়মিত কার্যক্রমেও অংশ নেবেন নতুন এই ক্রু সদস্যরা।
গত বৃহস্পতিবার মহাকাশযান ক্রু–১০ এর উৎক্ষেপণের কথা ছিল। কিন্তু সাময়িক সমস্যার কারণে তা পিছিয়ে যায়। পরে শনিবার মহাকাশের উদ্দেশে রওনা দেয় স্পেসক্র্যাফটটি। এই মহাকাশযান উৎক্ষেপণের সময়ের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছে নাসা।
গেল বছর জুনে, ৮ দিনের মিশনে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যান ৫৮ বছর বয়সী উইলিয়ামস ও ৬১ বছরের বুচ উইলমোর। আট দিন পরই তাদের পৃথিবীতে ফেরার কথা থাকলেও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তাঁরা আটকে পড়েন। তাঁরা যে বোয়িং স্টারলাইনারে চেপে মহাকাশে গিয়েছিলেন, সেটিতে ত্রুটি ধরা পড়ে।
পরে নাসা জানায়, ত্রুটিপূর্ণ যানে তাঁদের ফেরাটা ঝুঁকিপূর্ণ, তাই মহাকাশযানটি খালি অবস্থায় পৃথিবীতে ফিরিয়ে আসা হয়েছে। তখন থেকে মহাকাশেই আটকা পড়ে আছেন সুনীতা ও বুচ।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে