
ব্রাজিলিয়ান তারকা ফুটবলার, অনিয়ন্ত্রিত জীবন-যাপব, চোট, এই শব্দগুলো সব সময়ই একে অন্যের পরিপূরক। যার সবশেষ উদাহরণ নেইমার জুনিয়র। এই ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গার সান্তসের হয়ে একটা মহাগুরুত্বপূর্ণ নক-আউট ম্যাচে মাঠে না নেমে বেঞ্চে বসে ছিলেন। অথচ দিন কয়েক আগে নেইমারকে কার্নিভালে দেখা গিয়েছে। তাতেই সমালোচনা শুরু হয়।
রোববার (১০ মার্চ) সাও পাওলো রাজ্য চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে সান্তোস ২-১ ব্যধানে হেরে যায় করিন্থিয়ানসের বিপক্ষে। দল ম্যাচ হারছে অথচ স্কোয়াডে থাকা নেইমার গোটা ৯০ মিনিট বেঞ্চেই ছিলেন। পরে তিনি দাবি করেন যে তার একটি ছোটখাটো চোট ছিল।
২ মার্চ (২০২৫) সাও পাওলো রাজ্য চ্যাম্পিয়নশিপের আরেকটি ম্যাচে দ্বিতীয়ার্ধে পেশিতে অস্বস্তি অনুভব করেন নেইমার। অথচ এই চোট নিয়েই নেইমারকে দিন কয়েক আগে রিও ডি জেনেইরোর সাম্বাড্রোমের কার্নিভাল প্যারেডে দেখা যায়। ধারণা করা হচ্ছে এই ৩৩ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড সেখানে যাওয়াতে সঠিক সময়ে সেরে উঠতে পারেননি। তাই করিন্থিয়ানসের বিপক্ষে সেফি মাইনালে খেলতে পারেননি।
সান্তোস রোববারের সেমিফাইনালের আগে নেইমারের চোটের ব্যাপারে কিছুই জানায়নি। ম্যাচ হারের পর নেইমার তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, “আমি শুধু মাঠে থাকতে চেয়েছিলাম এবং আমার সতীর্থদের কোনোভাবে সাহায্য করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার আমি অস্বস্তি অনুভব করেছিলাম, যা আমাকে মাঠে নামতে বাধা দিয়েছে। আমরা আজ সকালে একটি পরীক্ষা করেছি এবং আমি আবারও সেই অস্বস্তি অনুভব করেছি।”
সান্তোসের কোচ পেদ্রো কাইশিনহা বলেছেন, তিনি নেইমারকে চোট সত্ত্বেও বেঞ্চে বসতে অনুরোধ করেছিলেন, “শুধুমাত্র অস্বস্তি ছিল, তবে এর মানে ছিল ও (নেইমার) অংশগ্রহণ করতে পারবে না। আমার অনুরোধ ছিল এবং সে দলের সাথে থাকতে সম্মত হয়।”
জনপ্রিয় ফুটবল বিশ্লেষক ওয়াল্টার কাসাগ্রান্দে তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটা ভিডিওতে বলেছেন, “সে সেমিফাইনাল বাদ দিয়ে কার্নিভাল বেছে নিয়েছে। নেইমারের গত পাঁচ-ছয় বছরের আচরণ ফিরে এসেছে। তিনি পেশাদার দিকটিকে উপভোগ এবং মজায় পরিবর্তন করেছেন।”
স্পেনের বিখ্যাত সংবাদপত্র মার্কা ব্রাজিলীয় খেলোয়াড়ের সম্পর্কে বলেছে, “নেইমারের সবচেয়ে দুঃখজনক সপ্তাহ, যেখানে তিনি কার্নিভালে উপস্থিত থেকে, বার্সেলোনা থেকে প্রত্যাখিত হয়ে, বেঞ্চে বসে এবং সেমিফাইনাল থেকে বাদ পড়ে কাটিয়েছেন।”
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে
রোববার (১০ মার্চ) সাও পাওলো রাজ্য চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে সান্তোস ২-১ ব্যধানে হেরে যায় করিন্থিয়ানসের বিপক্ষে। দল ম্যাচ হারছে অথচ স্কোয়াডে থাকা নেইমার গোটা ৯০ মিনিট বেঞ্চেই ছিলেন। পরে তিনি দাবি করেন যে তার একটি ছোটখাটো চোট ছিল।
২ মার্চ (২০২৫) সাও পাওলো রাজ্য চ্যাম্পিয়নশিপের আরেকটি ম্যাচে দ্বিতীয়ার্ধে পেশিতে অস্বস্তি অনুভব করেন নেইমার। অথচ এই চোট নিয়েই নেইমারকে দিন কয়েক আগে রিও ডি জেনেইরোর সাম্বাড্রোমের কার্নিভাল প্যারেডে দেখা যায়। ধারণা করা হচ্ছে এই ৩৩ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড সেখানে যাওয়াতে সঠিক সময়ে সেরে উঠতে পারেননি। তাই করিন্থিয়ানসের বিপক্ষে সেফি মাইনালে খেলতে পারেননি।
সান্তোস রোববারের সেমিফাইনালের আগে নেইমারের চোটের ব্যাপারে কিছুই জানায়নি। ম্যাচ হারের পর নেইমার তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, “আমি শুধু মাঠে থাকতে চেয়েছিলাম এবং আমার সতীর্থদের কোনোভাবে সাহায্য করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার আমি অস্বস্তি অনুভব করেছিলাম, যা আমাকে মাঠে নামতে বাধা দিয়েছে। আমরা আজ সকালে একটি পরীক্ষা করেছি এবং আমি আবারও সেই অস্বস্তি অনুভব করেছি।”
সান্তোসের কোচ পেদ্রো কাইশিনহা বলেছেন, তিনি নেইমারকে চোট সত্ত্বেও বেঞ্চে বসতে অনুরোধ করেছিলেন, “শুধুমাত্র অস্বস্তি ছিল, তবে এর মানে ছিল ও (নেইমার) অংশগ্রহণ করতে পারবে না। আমার অনুরোধ ছিল এবং সে দলের সাথে থাকতে সম্মত হয়।”
জনপ্রিয় ফুটবল বিশ্লেষক ওয়াল্টার কাসাগ্রান্দে তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটা ভিডিওতে বলেছেন, “সে সেমিফাইনাল বাদ দিয়ে কার্নিভাল বেছে নিয়েছে। নেইমারের গত পাঁচ-ছয় বছরের আচরণ ফিরে এসেছে। তিনি পেশাদার দিকটিকে উপভোগ এবং মজায় পরিবর্তন করেছেন।”
স্পেনের বিখ্যাত সংবাদপত্র মার্কা ব্রাজিলীয় খেলোয়াড়ের সম্পর্কে বলেছে, “নেইমারের সবচেয়ে দুঃখজনক সপ্তাহ, যেখানে তিনি কার্নিভালে উপস্থিত থেকে, বার্সেলোনা থেকে প্রত্যাখিত হয়ে, বেঞ্চে বসে এবং সেমিফাইনাল থেকে বাদ পড়ে কাটিয়েছেন।”
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে