
দেড়শ বছরের পুরানো পিরোজপুরের নেছারাবাদ কাঠ বাজার। অবকাঠামো কিংবা আসবাবপত্র নির্মাণের জন্য এখানে বিক্রি হয় প্রয়োজনীয় সব ধরনের কাঠ। নদী পথে ট্রলারে সরবরাহ হয় দূর দূরান্তে। এই বাজারে কর্মব্যস্ত সময় পার করেন ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা। অন্য দিনের চেয়ে হাটবারে হয় বেশি বেচাকেনা, পরিমাণ কোটি টাকার বেশি।
পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার সন্ধ্যা নদীর দুই পাড়ে প্রায় দেড়শ বছর আগে গড়ে ওঠা ভাসমান গোল কাঠের বাজার বর্তমানেও ক্রেতা-বিক্রেতায় মুখর। প্রতিদিন সন্ধ্যার নদীর বুক চিড়ে শত শত ট্রলারে আসে কাঠ। তবে হাটবারেই বেচাকেনা বেশি হয়।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঢাকা, চট্টগ্রাম, কিশোরগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার পাইকাররা এসে কাঠ কিনে নিয়ে যায়। এ অঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষই এই ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত। হাটবারে প্রায় কোটি টাকার বেশি বেচাকেনা হয়। এই বাজারে সব ধরনের কাঠ বিক্রি হলেও মেহগনি, রেইনট্রি, চম্পল, কড়াই ও সেগুনের চাহিদা বেশি। নির্ধারিত কমিশন দিয়ে এজেন্টদের মাধ্যমে কাঠ বিক্রি করেন ব্যবসায়ীরা।
পিরোজপুর নেছারাবাদ কাঠ বাজারের আড়তদার মো. মাসুদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশের সব অঞ্চলের ব্যবসায়ীরাই কাঠ কিনতে এখানে আসেন। এটি শত বছরের পুরোনো ব্যবসা। কাঠের সহজলভ্যতাকে কেন্দ্র করে এই অঞ্চলে গড়ে উঠেছে ক্রিকেট ব্যাট ও ফার্নিচারের জমজমাট ব্যবসা। যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে হাজারো মানুষের কর্মসংস্থান।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার সন্ধ্যা নদীর দুই পাড়ে প্রায় দেড়শ বছর আগে গড়ে ওঠা ভাসমান গোল কাঠের বাজার বর্তমানেও ক্রেতা-বিক্রেতায় মুখর। প্রতিদিন সন্ধ্যার নদীর বুক চিড়ে শত শত ট্রলারে আসে কাঠ। তবে হাটবারেই বেচাকেনা বেশি হয়।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঢাকা, চট্টগ্রাম, কিশোরগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার পাইকাররা এসে কাঠ কিনে নিয়ে যায়। এ অঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষই এই ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত। হাটবারে প্রায় কোটি টাকার বেশি বেচাকেনা হয়। এই বাজারে সব ধরনের কাঠ বিক্রি হলেও মেহগনি, রেইনট্রি, চম্পল, কড়াই ও সেগুনের চাহিদা বেশি। নির্ধারিত কমিশন দিয়ে এজেন্টদের মাধ্যমে কাঠ বিক্রি করেন ব্যবসায়ীরা।
পিরোজপুর নেছারাবাদ কাঠ বাজারের আড়তদার মো. মাসুদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশের সব অঞ্চলের ব্যবসায়ীরাই কাঠ কিনতে এখানে আসেন। এটি শত বছরের পুরোনো ব্যবসা। কাঠের সহজলভ্যতাকে কেন্দ্র করে এই অঞ্চলে গড়ে উঠেছে ক্রিকেট ব্যাট ও ফার্নিচারের জমজমাট ব্যবসা। যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে হাজারো মানুষের কর্মসংস্থান।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে