
রংপুরে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। মঙ্গলবার (১১ মার্চ) দুপুরে সিনিয়র দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফজলে খোদা মো. নাজির এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্তরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের আব্দুল বাতেনের ছেলে শহিদুল ইসলাম, গদাধর গ্রামের আইয়ুব আলীর ছেলে রাসেল মিয়া, মহেশা গ্রামের শাহাজামালের ছেলে ইউনুস আলী এবং শ্যামপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে মামুন মিয়া।
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, আসামি শহিদুল ইসলামের সঙ্গে মহেশা গ্রামের খোরশেদ আলমের পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধ চলছিল। ২০২০ সালের ২০ মার্চ রাতে কাউনিয়ার ভরসা কোল্ড স্টোরেজ থেকে ডেকে এনে মহেশা গ্রামের মীরবাগ ডিগ্রি কলেজের টিনশেড বিল্ডিংয়ের পেছনে খোরশেদ আলমকে শ্বাসরোধে হত্যার পর মরদেহ আমগাছের ডালে ঝুলিয়ে রাখেন অভিযুক্তরা। এ ঘটনায় খোরশেদ আলমের মা খোতেজা বেগম বাদী হয়ে কাউনিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলায় ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে পাঁচ বছর পর এই রায় ঘোষণা করা হলো। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন সরকারি কৌঁসুলি আফতাব উদ্দিন। রায়ে তারা সন্তুষ্ট বলে জানান কৌঁসুলি আফতাব উদ্দিন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের আব্দুল বাতেনের ছেলে শহিদুল ইসলাম, গদাধর গ্রামের আইয়ুব আলীর ছেলে রাসেল মিয়া, মহেশা গ্রামের শাহাজামালের ছেলে ইউনুস আলী এবং শ্যামপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে মামুন মিয়া।
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, আসামি শহিদুল ইসলামের সঙ্গে মহেশা গ্রামের খোরশেদ আলমের পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধ চলছিল। ২০২০ সালের ২০ মার্চ রাতে কাউনিয়ার ভরসা কোল্ড স্টোরেজ থেকে ডেকে এনে মহেশা গ্রামের মীরবাগ ডিগ্রি কলেজের টিনশেড বিল্ডিংয়ের পেছনে খোরশেদ আলমকে শ্বাসরোধে হত্যার পর মরদেহ আমগাছের ডালে ঝুলিয়ে রাখেন অভিযুক্তরা। এ ঘটনায় খোরশেদ আলমের মা খোতেজা বেগম বাদী হয়ে কাউনিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলায় ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে পাঁচ বছর পর এই রায় ঘোষণা করা হলো। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন সরকারি কৌঁসুলি আফতাব উদ্দিন। রায়ে তারা সন্তুষ্ট বলে জানান কৌঁসুলি আফতাব উদ্দিন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে