
রাজধানীর গুলশানে ১০ বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত গাড়িচালক সজল হোসেন পলাশকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রোববার (৯ মার্চ) সকাল ১১টার দিকে গুলশান বারিধারা ডিপ্লোমেটিক জোনে একটি ভাড়া বাসায় এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় সোমবার (১০ মার্চ) একটি মামলার পর অভিযুক্ত সজলকে গ্রেপ্তার করা হয়। শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার শিশুটিকে জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করা হয়েছে। গ্রেপ্তার সজল হোসেন পলাশ (৪০) পেশায় গাড়িচালক। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাঈম উদ্দিন সুজন।
তিনি জানান, শিশুটি তার মায়ের সঙ্গে গুলশান বারিধারা ডিপ্লোমেটিক জোনের একটি বাসায় ভাড়া থাকে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় পড়ে সে। তার বাবা মারা গেছেন। মা অন্যের বাসায় কাজ করেন। এর আগে তারা যে এলাকায় থাকত, সেখানে তাদের পাশাপাশি বাসায় ভাড়া থাকত সজল নামে ওই অভিযুক্ত ব্যক্তি। সেখান থেকে তাদের মধ্যে পরিচয়। সেই পরিচয় সূত্রে এখনও মাঝেমধ্যে তাদের নতুন বাসায় আসা যাওয়া করত সজল।
এসআই জানান, রোববার সকালে মেয়েটির মা কাজে ছিলেন। তখন বাসায় একাই ছিল শিশুটি। এসময় সজল বাসায় আসে এবং শিশুটিকে ধর্ষণ করে চলে যায়। পরবর্তীতে শিশুটির মা বাসায় আসলে মাকে সবকিছু খুলে বলে শিশুটি। এরপর থানায় গিয়ে মামলা করেন তিনি। মামলা নম্বর ১৬। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত সজলকে গ্রেপ্তার করা হয়। আর শিশুটি শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ঢামেকে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
রোববার (৯ মার্চ) সকাল ১১টার দিকে গুলশান বারিধারা ডিপ্লোমেটিক জোনে একটি ভাড়া বাসায় এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় সোমবার (১০ মার্চ) একটি মামলার পর অভিযুক্ত সজলকে গ্রেপ্তার করা হয়। শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার শিশুটিকে জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করা হয়েছে। গ্রেপ্তার সজল হোসেন পলাশ (৪০) পেশায় গাড়িচালক। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাঈম উদ্দিন সুজন।
তিনি জানান, শিশুটি তার মায়ের সঙ্গে গুলশান বারিধারা ডিপ্লোমেটিক জোনের একটি বাসায় ভাড়া থাকে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় পড়ে সে। তার বাবা মারা গেছেন। মা অন্যের বাসায় কাজ করেন। এর আগে তারা যে এলাকায় থাকত, সেখানে তাদের পাশাপাশি বাসায় ভাড়া থাকত সজল নামে ওই অভিযুক্ত ব্যক্তি। সেখান থেকে তাদের মধ্যে পরিচয়। সেই পরিচয় সূত্রে এখনও মাঝেমধ্যে তাদের নতুন বাসায় আসা যাওয়া করত সজল।
এসআই জানান, রোববার সকালে মেয়েটির মা কাজে ছিলেন। তখন বাসায় একাই ছিল শিশুটি। এসময় সজল বাসায় আসে এবং শিশুটিকে ধর্ষণ করে চলে যায়। পরবর্তীতে শিশুটির মা বাসায় আসলে মাকে সবকিছু খুলে বলে শিশুটি। এরপর থানায় গিয়ে মামলা করেন তিনি। মামলা নম্বর ১৬। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত সজলকে গ্রেপ্তার করা হয়। আর শিশুটি শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ঢামেকে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে