
পশ্চিমবঙ্গ ও ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে ভৌগলিক দূরত্ব হ্রাস করতে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে যাওয়ার করিডোর চেয়েছেন মেঘালয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাঙমা। শুক্রবার (৭ মার্চ) রাজধানী শিলংয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ প্রসঙ্গে বলেছেন তিনি।
সাঙমার প্রস্তাবিত এই করিডোরটির দৈর্ঘ্য হবে ১০০ কিলোমিটার বা তার চেয়ে বেশি এবং সেটি মেঘালয়ের মহেন্দ্রগঞ্জের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বন্দরশহর হিলিকে সংযুক্ত করবে। মহেন্দ্রগঞ্জ এবং হিলি-দুই শহরেরই সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে বাংলাদেশের।
করিডরটি নির্মাণ করা গেলে মহেন্দ্রগঞ্জের পাশাপাশি মেঘালয়ের তুরা, বাঘমারা, ডালু এবং ডাউকি জেলার সঙ্গও পশ্চিমবঙ্গের সংযোগ স্থাপন সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন কনরাড।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “যদি বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে হিলি এবং মহেন্দ্রগঞ্জের মধ্যে একটি সংযোগ করিডর নির্মাণ করা হয়, তাহলে মেঘালয়, আসামের বরাক উপত্যকা এবং ত্রিপুরার সঙ্গে কলকাতার দূরত্ব ৬০০ থেকে ৭০০ কিলোমিটার কমে যাবে।”
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
সাঙমার প্রস্তাবিত এই করিডোরটির দৈর্ঘ্য হবে ১০০ কিলোমিটার বা তার চেয়ে বেশি এবং সেটি মেঘালয়ের মহেন্দ্রগঞ্জের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বন্দরশহর হিলিকে সংযুক্ত করবে। মহেন্দ্রগঞ্জ এবং হিলি-দুই শহরেরই সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে বাংলাদেশের।
করিডরটি নির্মাণ করা গেলে মহেন্দ্রগঞ্জের পাশাপাশি মেঘালয়ের তুরা, বাঘমারা, ডালু এবং ডাউকি জেলার সঙ্গও পশ্চিমবঙ্গের সংযোগ স্থাপন সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন কনরাড।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “যদি বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে হিলি এবং মহেন্দ্রগঞ্জের মধ্যে একটি সংযোগ করিডর নির্মাণ করা হয়, তাহলে মেঘালয়, আসামের বরাক উপত্যকা এবং ত্রিপুরার সঙ্গে কলকাতার দূরত্ব ৬০০ থেকে ৭০০ কিলোমিটার কমে যাবে।”
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে