
বাংলা স্কুপ, ১ অক্টোবর :
থাইল্যান্ডে একটি স্কুলবাসে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কমপক্ষে ২২ শিশুসহ ২৫ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) দেশটির রাজধানী ব্যাংককে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ও নিহতের সংখ্যা পুলিশের পক্ষ থেকে না জানালেও দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী অনুতিন চর্ণবীরকুল সংবাদিকদের বলেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ধারণা করা হচ্ছে ২৫ জন নিহত হয়েছে।
বাসটিতে ৪৪ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ছিলেন। তারা উথাই থানি প্রদেশ থেকে আয়ুথায়া এবং ননথাবুরি প্রদেশে একটি ফিল্ড ট্রিপে যাচ্ছিলেন। পথে বাসটি আগুন লেগে পুড়ে যায়। দেশটির পরিবহনমন্ত্রী সুরিয়া জুয়াংরুংরুংকিত সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি আরো জানান, ১৬ শিক্ষার্থী এবং তিনজন শিক্ষককে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে এবং বাসে অগ্নিকাণ্ডের প্রকৃত কারণ জানতে তদন্ত চলছে।
পরিবহন মন্ত্রণালয়ের ধারণা, বিপজ্জনক কম্প্রেসড ন্যাচারাল গ্যাস বা সিএনজির কারণেই ঘটেছে এ অগ্নিকাণ্ড। যাত্রীবাহী পরিবহনে এই গ্যাসের ব্যবহার নিষিদ্ধের দাবিও উঠছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং স্থানীয় মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ও ছবিতে দেখা গেছে, বাসটি থেকে ধোয়া উড়ছে এবং কিছু অংশে আগুন জলছে। জানা যায়, ১৬ জন শিশু ও ৩ শিক্ষক বাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারলেও বাকিরা আটকা পড়ে যান ভেতরে। তাদের মধ্যে কেউই আর বেঁচে নেই বলে শঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ।
ডেস্ক/এসকে
থাইল্যান্ডে একটি স্কুলবাসে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কমপক্ষে ২২ শিশুসহ ২৫ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) দেশটির রাজধানী ব্যাংককে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ও নিহতের সংখ্যা পুলিশের পক্ষ থেকে না জানালেও দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী অনুতিন চর্ণবীরকুল সংবাদিকদের বলেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ধারণা করা হচ্ছে ২৫ জন নিহত হয়েছে।
বাসটিতে ৪৪ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ছিলেন। তারা উথাই থানি প্রদেশ থেকে আয়ুথায়া এবং ননথাবুরি প্রদেশে একটি ফিল্ড ট্রিপে যাচ্ছিলেন। পথে বাসটি আগুন লেগে পুড়ে যায়। দেশটির পরিবহনমন্ত্রী সুরিয়া জুয়াংরুংরুংকিত সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি আরো জানান, ১৬ শিক্ষার্থী এবং তিনজন শিক্ষককে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে এবং বাসে অগ্নিকাণ্ডের প্রকৃত কারণ জানতে তদন্ত চলছে।
পরিবহন মন্ত্রণালয়ের ধারণা, বিপজ্জনক কম্প্রেসড ন্যাচারাল গ্যাস বা সিএনজির কারণেই ঘটেছে এ অগ্নিকাণ্ড। যাত্রীবাহী পরিবহনে এই গ্যাসের ব্যবহার নিষিদ্ধের দাবিও উঠছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং স্থানীয় মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ও ছবিতে দেখা গেছে, বাসটি থেকে ধোয়া উড়ছে এবং কিছু অংশে আগুন জলছে। জানা যায়, ১৬ জন শিশু ও ৩ শিক্ষক বাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারলেও বাকিরা আটকা পড়ে যান ভেতরে। তাদের মধ্যে কেউই আর বেঁচে নেই বলে শঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ।
ডেস্ক/এসকে