
নির্বাচন কমিশন (ইসি) জনগণকে তথ্য না দিলে আইনের লঙ্ঘন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সকালে রাজধানীর ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে তথ্য কমিশনের কার্যকারিতা ও তথ্য অধিকার আইনের সংশোধনী নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা জানান।
বদিউল আলম বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর জমা দেয়া অডিট রিপোর্টের তথ্য দেয় না। নানা টালবাহানা করে থাকে। তবে আদালতের নির্দেশনা রয়েছে তথ্য দিতে হবে।’নির্বাচন কমিশন সব তথ্য দিতে বাধ্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যদি নির্বাচন কমিশন তথ্য না দেয় সেটা আইনের লঙ্ঘন হবে।’
অতীতে দেশে আঁতাত করে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে বলে অভিযোগ বদিউল আলমের। তিনি বলেন, ২০১৮ সালে দেশে জালিয়াতির নির্বাচন হয়েছে। ২১৩টি কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছিল।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন। তাতে অনিয়ম দূর হবে। স্বচ্ছতা আসবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সকালে রাজধানীর ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে তথ্য কমিশনের কার্যকারিতা ও তথ্য অধিকার আইনের সংশোধনী নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা জানান।
বদিউল আলম বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর জমা দেয়া অডিট রিপোর্টের তথ্য দেয় না। নানা টালবাহানা করে থাকে। তবে আদালতের নির্দেশনা রয়েছে তথ্য দিতে হবে।’নির্বাচন কমিশন সব তথ্য দিতে বাধ্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যদি নির্বাচন কমিশন তথ্য না দেয় সেটা আইনের লঙ্ঘন হবে।’
অতীতে দেশে আঁতাত করে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে বলে অভিযোগ বদিউল আলমের। তিনি বলেন, ২০১৮ সালে দেশে জালিয়াতির নির্বাচন হয়েছে। ২১৩টি কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছিল।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন। তাতে অনিয়ম দূর হবে। স্বচ্ছতা আসবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে