বাংলা স্কুপ, ১ অক্টোবর :
আর কয়েকদিন পরেই সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এ উৎসব ঘিরে জেলাজুড়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছড়িয়ে পড়েছে। লেগেছে উৎসবের আমেজ। শারদীয় উৎসবকে ঘিরে তোড়জোড়ের শেষ নেই প্রতিমা ও আলোকসজ্জা শিল্পী, ডেকোরেটরসহ সংশ্লিষ্টদের মধ্যে। গাইবান্ধার মন্দির ও মণ্ডপগুলো ধুয়ে-মুছে পরিচ্ছন্ন করা হচ্ছে। প্রতিমা তৈরির পর রঙের আচঁড় দেয়ার কাজ চলছে। নিপুণ হাতে রং তুলির আচঁড়ে দেবী দুর্গার সর্বোচ্চ সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে প্রতিমাশিল্পীরা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। একইভাবে ব্যস্ত ডেকোরেটরসহ আলোকসজ্জা শিল্পীরা। সবমিলিয়ে গাইবান্ধার মন্দির ও মণ্ডপগুলোতে এখন চলছে রং তুলির আচঁড়ে শেষ মূহুর্তের প্রস্তুতি। পূজা উদযাপন নির্বিঘ্ন করতে সবধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
জেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সূত্র জানায়, এ বছর জেলার সাত উপজেলা ও চারটি পৌরসভায় ৫৬১টি মন্দির ও মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। এরমধ্যে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ৯৫টি, সুন্দরগঞ্জে ১১৫টি, সাদুল্লাপুরে ৯৫টি, পলাশবাড়িতে ৫৮টি, গোবিন্দগঞ্জে ১২৭টি, সাঘাটায় ৫৮টি এবং ফুলছড়িতে ১৩টি মন্দির ও মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব পালিত হবে। তবে এ বছর গাইবান্ধায় মণ্ডপের সংখ্যা কমেছে। গত বছর জেলায় ৬৩০টি মন্দির ও মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে দেশের চলমান পরিস্থিতিতে এ বছর কমেছে দুর্গাপূজার মণ্ডপের সংখ্যা। এবার জেলায় ৬৯টি কমে ৫৬১টি মন্দির-মণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হবে।
পঞ্জিকা অনুযায়ী, আগামী ৯ অক্টোবর মহাষষ্ঠী, ১০ অক্টোবর মহাসপ্তমী ও ১১ অক্টোবর মহাষ্টমী পালিত হবে। মহানবমী পালিত হবে ১২ অক্টোবর। ১৩ অক্টোবর পালিত হবে বিজয়া দশমী। ওই দিন প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা।
প্রতিনিধি/এসকে
আর কয়েকদিন পরেই সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এ উৎসব ঘিরে জেলাজুড়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছড়িয়ে পড়েছে। লেগেছে উৎসবের আমেজ। শারদীয় উৎসবকে ঘিরে তোড়জোড়ের শেষ নেই প্রতিমা ও আলোকসজ্জা শিল্পী, ডেকোরেটরসহ সংশ্লিষ্টদের মধ্যে। গাইবান্ধার মন্দির ও মণ্ডপগুলো ধুয়ে-মুছে পরিচ্ছন্ন করা হচ্ছে। প্রতিমা তৈরির পর রঙের আচঁড় দেয়ার কাজ চলছে। নিপুণ হাতে রং তুলির আচঁড়ে দেবী দুর্গার সর্বোচ্চ সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে প্রতিমাশিল্পীরা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। একইভাবে ব্যস্ত ডেকোরেটরসহ আলোকসজ্জা শিল্পীরা। সবমিলিয়ে গাইবান্ধার মন্দির ও মণ্ডপগুলোতে এখন চলছে রং তুলির আচঁড়ে শেষ মূহুর্তের প্রস্তুতি। পূজা উদযাপন নির্বিঘ্ন করতে সবধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
জেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সূত্র জানায়, এ বছর জেলার সাত উপজেলা ও চারটি পৌরসভায় ৫৬১টি মন্দির ও মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। এরমধ্যে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ৯৫টি, সুন্দরগঞ্জে ১১৫টি, সাদুল্লাপুরে ৯৫টি, পলাশবাড়িতে ৫৮টি, গোবিন্দগঞ্জে ১২৭টি, সাঘাটায় ৫৮টি এবং ফুলছড়িতে ১৩টি মন্দির ও মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব পালিত হবে। তবে এ বছর গাইবান্ধায় মণ্ডপের সংখ্যা কমেছে। গত বছর জেলায় ৬৩০টি মন্দির ও মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে দেশের চলমান পরিস্থিতিতে এ বছর কমেছে দুর্গাপূজার মণ্ডপের সংখ্যা। এবার জেলায় ৬৯টি কমে ৫৬১টি মন্দির-মণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হবে।
পঞ্জিকা অনুযায়ী, আগামী ৯ অক্টোবর মহাষষ্ঠী, ১০ অক্টোবর মহাসপ্তমী ও ১১ অক্টোবর মহাষ্টমী পালিত হবে। মহানবমী পালিত হবে ১২ অক্টোবর। ১৩ অক্টোবর পালিত হবে বিজয়া দশমী। ওই দিন প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা।
প্রতিনিধি/এসকে