
রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদে পানির সংকটে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রে (কপাবিকে) বিদ্যুৎ উৎপাদন সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। কেন্দ্রের পাঁচটি ইউনিটের মধ্যে শুধু ৪ নম্বর ইউনিট থেকে মাত্র ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (৬মার্চ) সকালে কাপ্তাই স মিল এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, হ্রদের বিভিন্ন জায়গা বর্তমানে শুকিয়ে আছে। অন্য জায়গায় পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। হ্রদের পানি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য বিদ্যুৎকেন্দ্রে পাঁচটি ইউনিট থাকলেও বর্তমানে শুধু একটি ইউনিট চালু রাখা হয়েছে। পানির পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে এই কেন্দ্র থেকে ২৪২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হতো।
যোগাযোগ করা হলে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি এম আব্দুজ্জাহের জানান, কাপ্তাই হ্রদের পানির স্তর দিনে দিনে নেমে যাচ্ছে। ফলে পানির ওপর নির্ভরশীল এই কেন্দ্রের শুধু ৪ নম্বর ইউনিট থেকে আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত মাত্র ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে।
ব্যবস্থাপক জানান, রুলকার্ভ (পানির পরিমাপ) অনুযায়ী এই মুহূর্তে কাপ্তাই হ্রদে পানি থাকার কথা ৯২ দশমিক ২০ ফুট মিন সি লেভেল (এমএসএল)। কিন্তু এখন পানি রয়েছে ৮৮ দশমিক ৫৪ ফুট এমএসএল। শিগগির বৃষ্টি না হলে হ্রদের পানির স্তর আরও নিচে নেমে গেলে তখন হয়তো একটি ইউনিটও চালু রাখা সম্ভব হবে না।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
বৃহস্পতিবার (৬মার্চ) সকালে কাপ্তাই স মিল এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, হ্রদের বিভিন্ন জায়গা বর্তমানে শুকিয়ে আছে। অন্য জায়গায় পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। হ্রদের পানি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য বিদ্যুৎকেন্দ্রে পাঁচটি ইউনিট থাকলেও বর্তমানে শুধু একটি ইউনিট চালু রাখা হয়েছে। পানির পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে এই কেন্দ্র থেকে ২৪২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হতো।
যোগাযোগ করা হলে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি এম আব্দুজ্জাহের জানান, কাপ্তাই হ্রদের পানির স্তর দিনে দিনে নেমে যাচ্ছে। ফলে পানির ওপর নির্ভরশীল এই কেন্দ্রের শুধু ৪ নম্বর ইউনিট থেকে আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত মাত্র ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে।
ব্যবস্থাপক জানান, রুলকার্ভ (পানির পরিমাপ) অনুযায়ী এই মুহূর্তে কাপ্তাই হ্রদে পানি থাকার কথা ৯২ দশমিক ২০ ফুট মিন সি লেভেল (এমএসএল)। কিন্তু এখন পানি রয়েছে ৮৮ দশমিক ৫৪ ফুট এমএসএল। শিগগির বৃষ্টি না হলে হ্রদের পানির স্তর আরও নিচে নেমে গেলে তখন হয়তো একটি ইউনিটও চালু রাখা সম্ভব হবে না।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে