
অর্থ পাচারের অভিযোগে মানি লন্ডারিং আইনে করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার বন্ধু ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে সাত বছরের দণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এই রায় দেন। এর আগে, গত মঙ্গলবার আপিল শুনানি শেষে রায়ের জন্য এ তারিখ নির্ধারণ করা হয়।আদালতে আপিলকারীদের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ জাকির হোসেন ও অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন।অর্থ পাচারের অভিযোগে করা মামলায় ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর ঢাকার একটি বিশেষ জজ আদালত ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে সাত বছরের কারাদণ্ড ও তারেক রহমানকে খালাস দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করলে ২০১৬ সালের ২১ জুলাই বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করে তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড ও ২০ কোটি টাকা জরিমানা করেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সাত বছরের কারাদণ্ডের সাজাও বহাল রাখা হয়। ২০২৪ সালের ১০ ডিসেম্বর তাদের সাজা স্থগিত করেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে জরিমানাও স্থগিত করা হয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক /এনআইএন
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এই রায় দেন। এর আগে, গত মঙ্গলবার আপিল শুনানি শেষে রায়ের জন্য এ তারিখ নির্ধারণ করা হয়।আদালতে আপিলকারীদের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ জাকির হোসেন ও অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন।অর্থ পাচারের অভিযোগে করা মামলায় ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর ঢাকার একটি বিশেষ জজ আদালত ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে সাত বছরের কারাদণ্ড ও তারেক রহমানকে খালাস দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করলে ২০১৬ সালের ২১ জুলাই বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করে তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড ও ২০ কোটি টাকা জরিমানা করেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সাত বছরের কারাদণ্ডের সাজাও বহাল রাখা হয়। ২০২৪ সালের ১০ ডিসেম্বর তাদের সাজা স্থগিত করেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে জরিমানাও স্থগিত করা হয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক /এনআইএন