
রাজধানীর গুলশানের একটি বাসায় তল্লাশির নামে তছনছ, ভাঙচুর ও লুটপাটের চেষ্টার ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির গুলশান থানা পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন: শাকিল খন্দকার (২৪), জুয়েল খন্দকার (৪৮) ও শাকিল আহমেদ (২৮)। জুয়েল খন্দকার ও শাকিল খন্দকার সম্পর্কে পিতা-পুত্র।
বুধবার (৫ মার্চ) ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গুলশান থানা সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রাত আনুমানিক ১১টা ৫০ টার দিকে গুলশান-২ এর রোড নং ৮১ এ অবস্থিত ৮/আই নং বাসার চতুর্থ তলায় সাবেক এমপি তানভীর ইমামের সাবেক স্ত্রীর ফ্ল্যাটে দরজা ভেঙে তল্লাশির নামে কয়েক জনের একটি দল ঢুকে পড়ে। বাসাটিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ, অবৈধ অস্ত্র ও আওয়ামী লীগের দোসরদের লুকিয়ে রাখা হয়েছে, এমন তথ্যের ভিত্তিতে তল্লাশির অজুহাতে তারা বাসাটিতে প্রবেশ করে বাসাটি তছনছ ও ভাঙচুর করে লুটপাটের চেষ্টা করে। পরবর্তীতে ৯৯৯ এর কলের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে রাত সাড়ে ১২টার দিকে গুলশান থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় ওই বাসার কেয়ারটেকার আব্দুল মান্নান বাদী হয়ে গ্রেপ্তারকৃত তিনজনসহ অজ্ঞাতনামা ১৪-১৫ জনের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য সম্পর্কে থানা সূত্রে আরো জানা যায়, গ্রেপ্তারকৃত শাকিল আহমেদ একসময় বাসাটিতে কেয়ারটেকার হিসেবে কাজ করতো। সেই মূলত জনতাকে তথ্য দিয়েছে যে বাসাটিতে তল্লাশি চালালে ২০০-৩০০ কোটি টাকা পাওয়া যেতে পারে। তারা মূলত লুটপাটের উদ্দেশে উক্ত বাসায় প্রবেশ করেছিল বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়।
গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত অন্যান্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন: শাকিল খন্দকার (২৪), জুয়েল খন্দকার (৪৮) ও শাকিল আহমেদ (২৮)। জুয়েল খন্দকার ও শাকিল খন্দকার সম্পর্কে পিতা-পুত্র।
বুধবার (৫ মার্চ) ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গুলশান থানা সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রাত আনুমানিক ১১টা ৫০ টার দিকে গুলশান-২ এর রোড নং ৮১ এ অবস্থিত ৮/আই নং বাসার চতুর্থ তলায় সাবেক এমপি তানভীর ইমামের সাবেক স্ত্রীর ফ্ল্যাটে দরজা ভেঙে তল্লাশির নামে কয়েক জনের একটি দল ঢুকে পড়ে। বাসাটিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ, অবৈধ অস্ত্র ও আওয়ামী লীগের দোসরদের লুকিয়ে রাখা হয়েছে, এমন তথ্যের ভিত্তিতে তল্লাশির অজুহাতে তারা বাসাটিতে প্রবেশ করে বাসাটি তছনছ ও ভাঙচুর করে লুটপাটের চেষ্টা করে। পরবর্তীতে ৯৯৯ এর কলের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে রাত সাড়ে ১২টার দিকে গুলশান থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় ওই বাসার কেয়ারটেকার আব্দুল মান্নান বাদী হয়ে গ্রেপ্তারকৃত তিনজনসহ অজ্ঞাতনামা ১৪-১৫ জনের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য সম্পর্কে থানা সূত্রে আরো জানা যায়, গ্রেপ্তারকৃত শাকিল আহমেদ একসময় বাসাটিতে কেয়ারটেকার হিসেবে কাজ করতো। সেই মূলত জনতাকে তথ্য দিয়েছে যে বাসাটিতে তল্লাশি চালালে ২০০-৩০০ কোটি টাকা পাওয়া যেতে পারে। তারা মূলত লুটপাটের উদ্দেশে উক্ত বাসায় প্রবেশ করেছিল বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়।
গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত অন্যান্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে