
নোয়াখালীর সদর উপজেলায় হাসপাতালের সামনে ইয়াবা বিক্রির সময় স্বামী-স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গ্রেফতার দম্পতি দীর্ঘদিন ধরে মাদক ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত বলে ডিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) দিবাগত রাত ১০টার দিকে জেলা শহরের হাউজিং বালুর মাঠের ডা. রেজাউল করিম বারী ডায়াবেটিস হাসপাতালের সামনে থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুই হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়।গ্রেফতাররা হলেন- নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার ছয়ানী ইউনিয়নের ভবানী জীবনপুর গ্রামের মৃত আহম্মদ উল্লাহর মেয়ে নাজমা আক্তার (৩৯) ও তার স্বামী এরশাদ উল্লাহ (২৮)।
জেলা গোয়েন্দা শাখা সূত্রে জানা গেছে, ইয়াবা বিক্রির খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে জেলা শহরের হাউজিং এলাকার ওই হাসপাতালের সামনে অভিযান চালিয়ে দম্পতিকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় দুই হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা পেশাদার মাদক কারবারি। তাদের বিরুদ্ধে আগেও বিভিন্ন জেলায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। তারা দীর্ঘদিন ধরে মাদক ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত।
জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তাদের বিরুদ্ধে সুধারাম মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। তারপর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) দিবাগত রাত ১০টার দিকে জেলা শহরের হাউজিং বালুর মাঠের ডা. রেজাউল করিম বারী ডায়াবেটিস হাসপাতালের সামনে থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুই হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়।গ্রেফতাররা হলেন- নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার ছয়ানী ইউনিয়নের ভবানী জীবনপুর গ্রামের মৃত আহম্মদ উল্লাহর মেয়ে নাজমা আক্তার (৩৯) ও তার স্বামী এরশাদ উল্লাহ (২৮)।
জেলা গোয়েন্দা শাখা সূত্রে জানা গেছে, ইয়াবা বিক্রির খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে জেলা শহরের হাউজিং এলাকার ওই হাসপাতালের সামনে অভিযান চালিয়ে দম্পতিকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় দুই হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা পেশাদার মাদক কারবারি। তাদের বিরুদ্ধে আগেও বিভিন্ন জেলায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। তারা দীর্ঘদিন ধরে মাদক ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত।
জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তাদের বিরুদ্ধে সুধারাম মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। তারপর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে