
দাবি আদায়ে অবস্থান কর্মসূচিতে বসেছেন সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত দপ্তর, অধিদপ্তরের সব প্রতিষ্ঠানে আউটসোর্সিং প্রকল্পের কর্মীরা।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনের সড়কে তাদের শান্তিপূর্ণ অবস্থান করতে দেখা যায়। এই কর্মসূচি চলছে বাংলাদেশ আউটসোর্সিং কর্মচারী কল্যাণ ও ঐক্য পরিষদের ব্যানারে।
তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে তারা এখানে অবস্থান করছেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আউটসোর্সিং কর্মীরা এখানে এসেছেন। আউটসোর্সিং কর্মীরা জানান, আমরা অবহেলিত আউটসোর্সিং, দৈনিক ভিত্তিক ও প্রকল্পভুক্ত কর্মচারী। আমরা কোনো বৈষম্য চাই না, চাই মর্যদাপূর্ণ জীবন ধারণের অধিকার। সরকারি, আধাসরকারি এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে ঠিকাদার প্রথা বাতিল করে বিনা কারণে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল ও বকেয়া বেতন পরিশোধ করতে হবে, আমাদের দাবি এটাই।
তারা বলেন, এছাড়া বাজার মূল্য ও জীবন যাত্রার ব্যয় বিবেচনায় রেখে কর্মচারীদের মাসিক বেতন ন্যূনতম ২৫ হাজার টাকা, উৎসব ভাতা চালু ও প্রতি বছর ৫ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে, না হলে আমরা চলতে পারছি না। পাশাপাশি অবিলম্বে বকেয়া বেতন পরিশোধ ও টেন্ডার জটিলতা নিরসন এবং সব অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের কর্মজীবী নারীদের জন্য আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ন্যূনতম ৬ মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি নিশ্চিত করতে হবে এবং কর্মঘণ্টা শ্রম আইনের ভিত্তিতে নির্ধারণ করতে হবে। সমাবেশে বাংলাদেশ আউটসোর্সিং কর্মচারী কল্যাণ ও ঐক্য পরিষদের সভাপতি মাহবুবুর রহমান আনিসসহ কয়েকশ আউটসোর্সিং কর্মীরা অবস্থান করছেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনের সড়কে তাদের শান্তিপূর্ণ অবস্থান করতে দেখা যায়। এই কর্মসূচি চলছে বাংলাদেশ আউটসোর্সিং কর্মচারী কল্যাণ ও ঐক্য পরিষদের ব্যানারে।
তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে তারা এখানে অবস্থান করছেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আউটসোর্সিং কর্মীরা এখানে এসেছেন। আউটসোর্সিং কর্মীরা জানান, আমরা অবহেলিত আউটসোর্সিং, দৈনিক ভিত্তিক ও প্রকল্পভুক্ত কর্মচারী। আমরা কোনো বৈষম্য চাই না, চাই মর্যদাপূর্ণ জীবন ধারণের অধিকার। সরকারি, আধাসরকারি এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে ঠিকাদার প্রথা বাতিল করে বিনা কারণে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল ও বকেয়া বেতন পরিশোধ করতে হবে, আমাদের দাবি এটাই।
তারা বলেন, এছাড়া বাজার মূল্য ও জীবন যাত্রার ব্যয় বিবেচনায় রেখে কর্মচারীদের মাসিক বেতন ন্যূনতম ২৫ হাজার টাকা, উৎসব ভাতা চালু ও প্রতি বছর ৫ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে, না হলে আমরা চলতে পারছি না। পাশাপাশি অবিলম্বে বকেয়া বেতন পরিশোধ ও টেন্ডার জটিলতা নিরসন এবং সব অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের কর্মজীবী নারীদের জন্য আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ন্যূনতম ৬ মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি নিশ্চিত করতে হবে এবং কর্মঘণ্টা শ্রম আইনের ভিত্তিতে নির্ধারণ করতে হবে। সমাবেশে বাংলাদেশ আউটসোর্সিং কর্মচারী কল্যাণ ও ঐক্য পরিষদের সভাপতি মাহবুবুর রহমান আনিসসহ কয়েকশ আউটসোর্সিং কর্মীরা অবস্থান করছেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে