
মেট্রোরেলের অভ্যন্তরে বাড়তি নিরাপত্তার স্বার্থে এখন থেকে প্রতি সেট ট্রেনের (৬টি কোচ) ভেতরে দুজন করে এমআরটি পুলিশ সদস্য নিযুক্ত থাকবেন। এছাড়া স্টেশনেও পর্যাপ্ত সংখ্যক নিরাপত্তা সদস্য উপস্থিত থাকবেন। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) থেকে এটি কার্যকর করা হয়েছে বলে জানান এমআরটি পুলিশের পরিদর্শক (অপারেশন) সুজিত কুমার গোমস্তা।
তিনি বলেন, ‘যাত্রীদের সঙ্গে থাকা বাচ্চা, বৃদ্ধ এবং মালামাল হারানো গেলে তাৎক্ষণিক খুঁজে বের করা, চুরি-ছিনতাই প্রতিরোধ করা, যাত্রীদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা নিয়ন্ত্রণসহ নাগরিক চাহিদা অনুযায়ী সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবে এমআরটি পুলিশ।’
এমআরটি পুলিশের জনবল বৃদ্ধি করলে এবং পূর্ণাঙ্গ স্বতন্ত্র ইউনিট প্রতিষ্ঠা হলে সেবায় মান আরও বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। মেট্রোরেল ও স্টেশনের নিরাপত্তার স্বার্থে ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে কাজ শুরু করে ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
তিনি বলেন, ‘যাত্রীদের সঙ্গে থাকা বাচ্চা, বৃদ্ধ এবং মালামাল হারানো গেলে তাৎক্ষণিক খুঁজে বের করা, চুরি-ছিনতাই প্রতিরোধ করা, যাত্রীদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা নিয়ন্ত্রণসহ নাগরিক চাহিদা অনুযায়ী সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবে এমআরটি পুলিশ।’
এমআরটি পুলিশের জনবল বৃদ্ধি করলে এবং পূর্ণাঙ্গ স্বতন্ত্র ইউনিট প্রতিষ্ঠা হলে সেবায় মান আরও বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। মেট্রোরেল ও স্টেশনের নিরাপত্তার স্বার্থে ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে কাজ শুরু করে ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে