
সময়ের জনপ্রিয় অভিনেতা নিলয় আলমগীর। তার নাটকগুলো বরাবরই থাকে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। অভিনেতাও চেষ্টা করেন নিত্য নতুন চরিত্রে হাজির হয়ে দর্শকের মন ভরাতে। কখনো রোমান্টিক, কখনো পারিবারিক দায়িত্ববোধসম্পন্ন যুবক বা স্বামী, কখনো প্রান্তিক জনগোষ্ঠির কোনো চরিত্রে নিজেকে পর্দায় তুলে ধরেন।
এবার নিলয় অভিনয় মাহুত চরিত্রে। নিজের প্রিয় হাতির সঙ্গেই যার বেলা কেটে যায়। এই হাতি তার বন্ধু, আয়- রোজগারেরও মাধ্যম। এই নাটকের নাম ‘নিহারকলি’। নাটকটি রচনা করেছেন সেজান নূর, নির্মাণ করেছেন ফজলুল হক। এর আগে ফজলুল হকের নির্দেশনায় নিলয় ‘ছেলেটি সত্যি এসেছিলো’, ‘তোমাকে চায়’, ‘এক টিকিটে দুটি ছবি’ নাটকে অভিনয় করেছিলেন।
এই নাটকে নিলয় আলমগীরের স্ত্রী চরিত্রে অভিনয় করেছেন জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। বাবা চরিত্রে আছেন লুৎফর রহমান জর্জ। এরইমধ্যে রাজধানীর পূবাইলে একটির শুটিং হাউজ ও তার আশে পাশের এলাকায় নাটকটির দৃশ্যধারণের কাজ শেষ হয়েছে।
নাটকটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে নিলয় আলমগীর বলেন, ‘হাতি নিয়ে কাজ করার স্বপ্ন আমার অনেকদিনের। হাতি নিয়ে কাজ করা অনেক কঠিন। কারণ হাতিকে মেইনটেইন করা, আমাদের আবেগের সঙ্গে তার আবেগ রিলেট করে কাজ করা খুব কঠিন। সেটাই করেছি এই নাটকে। আমি মাহুতের এই চরিত্রটি দারুণ উপভোগ করেছি। আশা করছি দর্শকের মনে দাগ কাটবে নাটকটিও। হাতিটিকেও সবাই ভালোবেসে ফেলবেন।’
নাটকের গল্পে দেখা যাবে, হাতির বয়স যখন কম তখন তাকে দিয়ে নানানভাবে অর্থ আয় করে একটি পরিবার চলে। তারও খাবারের ব্যবস্থা হয়। কিন্তু যখন সেই হাতিটির বয়স হয়ে যায় তখন তাকে দিয়ে অর্থ আয়ের সুযোগ কমে যায়। পরিবারটি অর্থের প্রবল সংকটে পড়ে। হাতিটিরও খাবারের যোগান কমে যায়। বয়ষ্ক হাতিটি এক সময় বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। নাটকে হাতির কষ্টটাকে দেখানোর চেষ্টা করেছেন পরিচালক।
পরিচালক ফজলুল হক বলেন, আগামী ঈদে নাটকটি বাংলাভিশনে প্রচার হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
এবার নিলয় অভিনয় মাহুত চরিত্রে। নিজের প্রিয় হাতির সঙ্গেই যার বেলা কেটে যায়। এই হাতি তার বন্ধু, আয়- রোজগারেরও মাধ্যম। এই নাটকের নাম ‘নিহারকলি’। নাটকটি রচনা করেছেন সেজান নূর, নির্মাণ করেছেন ফজলুল হক। এর আগে ফজলুল হকের নির্দেশনায় নিলয় ‘ছেলেটি সত্যি এসেছিলো’, ‘তোমাকে চায়’, ‘এক টিকিটে দুটি ছবি’ নাটকে অভিনয় করেছিলেন।
এই নাটকে নিলয় আলমগীরের স্ত্রী চরিত্রে অভিনয় করেছেন জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। বাবা চরিত্রে আছেন লুৎফর রহমান জর্জ। এরইমধ্যে রাজধানীর পূবাইলে একটির শুটিং হাউজ ও তার আশে পাশের এলাকায় নাটকটির দৃশ্যধারণের কাজ শেষ হয়েছে।
নাটকটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে নিলয় আলমগীর বলেন, ‘হাতি নিয়ে কাজ করার স্বপ্ন আমার অনেকদিনের। হাতি নিয়ে কাজ করা অনেক কঠিন। কারণ হাতিকে মেইনটেইন করা, আমাদের আবেগের সঙ্গে তার আবেগ রিলেট করে কাজ করা খুব কঠিন। সেটাই করেছি এই নাটকে। আমি মাহুতের এই চরিত্রটি দারুণ উপভোগ করেছি। আশা করছি দর্শকের মনে দাগ কাটবে নাটকটিও। হাতিটিকেও সবাই ভালোবেসে ফেলবেন।’
নাটকের গল্পে দেখা যাবে, হাতির বয়স যখন কম তখন তাকে দিয়ে নানানভাবে অর্থ আয় করে একটি পরিবার চলে। তারও খাবারের ব্যবস্থা হয়। কিন্তু যখন সেই হাতিটির বয়স হয়ে যায় তখন তাকে দিয়ে অর্থ আয়ের সুযোগ কমে যায়। পরিবারটি অর্থের প্রবল সংকটে পড়ে। হাতিটিরও খাবারের যোগান কমে যায়। বয়ষ্ক হাতিটি এক সময় বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। নাটকে হাতির কষ্টটাকে দেখানোর চেষ্টা করেছেন পরিচালক।
পরিচালক ফজলুল হক বলেন, আগামী ঈদে নাটকটি বাংলাভিশনে প্রচার হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে