
রোজার শুরুতেই সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে প্রায় সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। এর মধ্যে বাজারে অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে লেবুর দাম। সাধারণত রোজার সময় এ পণ্যের চাহিদা বেশি থাকে। এ ছাড়া বেড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। অন্যদিকে বাজার থেকে উধাও সয়াবিন তেল।
রোববার (২ মার্চ) জগন্নাথপুর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিহালি লেবু ছোট আকারের ১৬০-১৮০ টাকা, মাঝারি আকারের ২০০ টাকা। আর বড় আকারের লেবু ২২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া অন্যান্য সবজি কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। বেড়েছে মাংসের দামও। সোনালি মুরগি ৩২০ টাকা, ব্রয়লার ২০০ থেকে ২২০ টাকা। লাল মোরগ ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা। এদিকে, ভোজ্যতেলের তীব্র সংকট সৃষ্টি করে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
ফজলু মিয়া নামের এক ক্রেতা বলেন, রোজার একদিন আগেই বাজারে যেন আগুন লেগেছে। সয়াবিন তেল বাজার থেকে উধাও। আমরা মধ্যবিত্ত পরিবার অসহায় হয়ে পড়েছি।
সবজি ব্যবসায়ী শেরন ভাণ্ডারি বলেন, লেবুর সংকট থাকায় আড়তদার থেকে বেশি দামে কিনতে হয়েছে। এর মধ্যে যাতায়াত খরচ রয়েছে। এজন্য লেবুর দাম একটু বেশি। তবে অন্যসব সবজির দাম বাড়েনি। পাইকারি বিক্রেতা রমিজ আলী বলেন, আমাদের কাছ থেকে কম দামে কিনে আড়তদাররা বেশি দামে বিক্রি করে। সেই জন্য দাম বেড়ে যায়।
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরকত উল্লাহ বলেন, বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে কিছুদিন ধরে সভা ও মাইকিংয়ে ব্যাপক প্রচার করছে উপজেলা প্রশাসন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে বাজার তদারকি করা হচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
রোববার (২ মার্চ) জগন্নাথপুর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিহালি লেবু ছোট আকারের ১৬০-১৮০ টাকা, মাঝারি আকারের ২০০ টাকা। আর বড় আকারের লেবু ২২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া অন্যান্য সবজি কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। বেড়েছে মাংসের দামও। সোনালি মুরগি ৩২০ টাকা, ব্রয়লার ২০০ থেকে ২২০ টাকা। লাল মোরগ ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা। এদিকে, ভোজ্যতেলের তীব্র সংকট সৃষ্টি করে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
ফজলু মিয়া নামের এক ক্রেতা বলেন, রোজার একদিন আগেই বাজারে যেন আগুন লেগেছে। সয়াবিন তেল বাজার থেকে উধাও। আমরা মধ্যবিত্ত পরিবার অসহায় হয়ে পড়েছি।
সবজি ব্যবসায়ী শেরন ভাণ্ডারি বলেন, লেবুর সংকট থাকায় আড়তদার থেকে বেশি দামে কিনতে হয়েছে। এর মধ্যে যাতায়াত খরচ রয়েছে। এজন্য লেবুর দাম একটু বেশি। তবে অন্যসব সবজির দাম বাড়েনি। পাইকারি বিক্রেতা রমিজ আলী বলেন, আমাদের কাছ থেকে কম দামে কিনে আড়তদাররা বেশি দামে বিক্রি করে। সেই জন্য দাম বেড়ে যায়।
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরকত উল্লাহ বলেন, বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে কিছুদিন ধরে সভা ও মাইকিংয়ে ব্যাপক প্রচার করছে উপজেলা প্রশাসন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে বাজার তদারকি করা হচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে