
সড়কে মোটরসাইকেল রাখার কারণে যানজটের সৃষ্টি হওয়ায় সেটা সরাতে বলেন ট্রাফিক পুলিশের এক সদস্য। এ নিয়ে যশোর সরকারি সিটি কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক শাওন ইসলামের সঙ্গে এক কনস্টেবলের বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে সেই কনস্টেবলের নাকে ঘুষি মেরে বসেন ওই ছাত্রদল নেতা।
ওই ঘটনায় ভুক্তভোগী কনস্টেবল বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় ছাত্রদল নেতা শাওন ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যার দিকে ট্রাফিক পুলিশ সদস্য (কনস্টেবল নম্বর ১৭১১) শরিফুল ইসলাম যশোর শহরের জেল সড়কে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এ সময় রাস্তার ওপর মোটরসাইকেল নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন ছাত্রদল নেতা শাওন। রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হলে ওই পুলিশ সদস্য তাকে মোটরসাইকেল সরিয়ে নিতে বলেন। এ সময় শাওনের সঙ্গে পুলিশ সদস্য শরিফুলের বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে শাওন তার মুখে ঘুষি মারেন। ধস্তাধস্তিতে শরিফুলের পোশাকও ছিঁড়ে যায়। পরে ট্রাফিক পুলিশের অন্য কয়েকজন সদস্য ঘটনাস্থলে এসে শাওনকে আটক করে কোতোয়ালি থানায় সোপর্দ করেন।
এ বিষয়ে জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক মাফুজুর রহমান বলেন, ‘সড়কের ওপর ছাত্রদল নেতা শাওন মোটরসাইকেল রেখে যানজট সৃষ্টি করছিলেন। সেখানে দায়িত্বরত কনস্টেবল শরিফুল তাকে মোটরসাইকেল সরাতে বলেন। তখন শাওন বলেন, চিনিস আমাকে, আমার মোটরসাইকেল ট্রাফিক সার্জেন্টও সরাতে পারে না। আর তুই! এ কথা বলেই তার নাকে ঘুষি মারেন শাওন।’তিনি আরও বলেন, ‘শরিফুলের নাক ফেটে রক্ত বের হয়েছে। তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। কোতোয়ালি থানায় এ বিষয়ে মামলা হয়েছে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
ওই ঘটনায় ভুক্তভোগী কনস্টেবল বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় ছাত্রদল নেতা শাওন ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যার দিকে ট্রাফিক পুলিশ সদস্য (কনস্টেবল নম্বর ১৭১১) শরিফুল ইসলাম যশোর শহরের জেল সড়কে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এ সময় রাস্তার ওপর মোটরসাইকেল নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন ছাত্রদল নেতা শাওন। রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হলে ওই পুলিশ সদস্য তাকে মোটরসাইকেল সরিয়ে নিতে বলেন। এ সময় শাওনের সঙ্গে পুলিশ সদস্য শরিফুলের বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে শাওন তার মুখে ঘুষি মারেন। ধস্তাধস্তিতে শরিফুলের পোশাকও ছিঁড়ে যায়। পরে ট্রাফিক পুলিশের অন্য কয়েকজন সদস্য ঘটনাস্থলে এসে শাওনকে আটক করে কোতোয়ালি থানায় সোপর্দ করেন।
এ বিষয়ে জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক মাফুজুর রহমান বলেন, ‘সড়কের ওপর ছাত্রদল নেতা শাওন মোটরসাইকেল রেখে যানজট সৃষ্টি করছিলেন। সেখানে দায়িত্বরত কনস্টেবল শরিফুল তাকে মোটরসাইকেল সরাতে বলেন। তখন শাওন বলেন, চিনিস আমাকে, আমার মোটরসাইকেল ট্রাফিক সার্জেন্টও সরাতে পারে না। আর তুই! এ কথা বলেই তার নাকে ঘুষি মারেন শাওন।’তিনি আরও বলেন, ‘শরিফুলের নাক ফেটে রক্ত বের হয়েছে। তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। কোতোয়ালি থানায় এ বিষয়ে মামলা হয়েছে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন