
শোক শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় বিএনপি নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল্লাহ আল নোমানকে বিদায় জানিয়েছে চট্টগ্রামবাসী।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জুমার নামাজের পর চট্টগ্রামের জামিয়াতুল ফালাহ ময়দানে আবদুল্লাহ আল নোমানের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিপুল জনসমাগম হয়। সকাল থেকে জানাজাকে কেন্দ্র করে আশপাশের এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে পরে।
বার্ধক্যজনিত কারণে গত ২৫ ফেব্রুয়ারী ঢাকার ধানমণ্ডির বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে হেলিকপ্টারে তার লাশ চট্টগ্রাম আনা হয়। রাতে কাজীর দেউড়ির ভিআইপি টাওয়ারে রাখা হয় তার লাশ। সকালে নসিমন ভবনে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে নিয়ে গেলে দলটির নেতাকর্মীরা তার লাশে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
জুমার পরে তার জানাজায় অংশ নেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, জামায়াতের মহানগর আমির শাহজাহান চৌধুরী, বিএনপি উত্তর জেলা আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকার, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মীর মোহাম্মদ হেলাল, নগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহ, আবুল হাশেম বক্কর, মরহুমের ছেলে সাঈদ আল নোমান, জাতীয় পার্টির সোলায়মান আলম শেঠ, আনজুমানে রাহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়ার আনোয়ার হোসেন প্রমুখ। জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয়ভাবে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
এ সময় আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আমাদের নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান। নোমান ভাই পরিপূর্ণ রাজনীতিবিদ ও গণ মানুষের নেতা। তিনি সামাজিক আন্দোলন করেছেন। তিনি বিনয়ী ভদ্র মানুষ। মনে প্রাণে রাজনীতিবিদ ছিলেন, নেতাকর্মীদের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ ছিল।
ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, আবদুল্লাহ আল নোমান গণমানুষের নেতা ছিলেন। চট্টলার জন্য তিনি অনেক কিছু গড়ে গেছেন।
শাহজাহান চৌধুরী বলেন, আবদুল্লাহ আল নোমানের মৃত্যুতে আমরা শোকাহত। আমরা একসঙ্গে এরশাদবিরোধী আন্দোলন করেছিলাম। তিনি সাধারণ মানুষের রাজনীতি করেছেন।
বাদ আসর তার গ্রামের বাড়ি রাউজানের গহিরা স্কুল মাঠে মরহুমের আরও একটি জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে এবং পরে গহিরায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জুমার নামাজের পর চট্টগ্রামের জামিয়াতুল ফালাহ ময়দানে আবদুল্লাহ আল নোমানের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিপুল জনসমাগম হয়। সকাল থেকে জানাজাকে কেন্দ্র করে আশপাশের এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে পরে।
বার্ধক্যজনিত কারণে গত ২৫ ফেব্রুয়ারী ঢাকার ধানমণ্ডির বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে হেলিকপ্টারে তার লাশ চট্টগ্রাম আনা হয়। রাতে কাজীর দেউড়ির ভিআইপি টাওয়ারে রাখা হয় তার লাশ। সকালে নসিমন ভবনে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে নিয়ে গেলে দলটির নেতাকর্মীরা তার লাশে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
জুমার পরে তার জানাজায় অংশ নেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, জামায়াতের মহানগর আমির শাহজাহান চৌধুরী, বিএনপি উত্তর জেলা আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকার, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মীর মোহাম্মদ হেলাল, নগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহ, আবুল হাশেম বক্কর, মরহুমের ছেলে সাঈদ আল নোমান, জাতীয় পার্টির সোলায়মান আলম শেঠ, আনজুমানে রাহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়ার আনোয়ার হোসেন প্রমুখ। জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয়ভাবে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
এ সময় আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আমাদের নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান। নোমান ভাই পরিপূর্ণ রাজনীতিবিদ ও গণ মানুষের নেতা। তিনি সামাজিক আন্দোলন করেছেন। তিনি বিনয়ী ভদ্র মানুষ। মনে প্রাণে রাজনীতিবিদ ছিলেন, নেতাকর্মীদের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ ছিল।
ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, আবদুল্লাহ আল নোমান গণমানুষের নেতা ছিলেন। চট্টলার জন্য তিনি অনেক কিছু গড়ে গেছেন।
শাহজাহান চৌধুরী বলেন, আবদুল্লাহ আল নোমানের মৃত্যুতে আমরা শোকাহত। আমরা একসঙ্গে এরশাদবিরোধী আন্দোলন করেছিলাম। তিনি সাধারণ মানুষের রাজনীতি করেছেন।
বাদ আসর তার গ্রামের বাড়ি রাউজানের গহিরা স্কুল মাঠে মরহুমের আরও একটি জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে এবং পরে গহিরায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে