
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ ধাম মহাতীর্থে তিন দিনব্যাপী শিব চতুর্দশী মেলার দ্বিতীয় দিনে কয়েক লাখ পুণ্যার্থীর আগমন ঘটেছে। বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) মেলার দ্বিতীয় দিন ছিল শিব চতুর্দশীর পুণ্য তিথি। এই তিথি ঘিরে বিপুল সংখ্যক মানুষের আগমন ঘটলে ভিড়ের চাপে তিনজন মারা গেছেন। তাদের মধ্যে একজন চট্টগ্রাম জেলার চকরিয়ার বান্টু দাস (৫০), বাকি দুজন নারী। তাদের বয়স ৫৫ ও ১৮ বছর। তবে তাদের পরিচয় জানা যায়নি।
সীতাকুণ্ড ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আয়োজকরা জানান, বুধবার সকাল ১০টা ১১ মিনিট ২৫ সেকেন্ডে শুরু হয়ে তিথি থাকবে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৫৯ মিনিট ৫০ সেকেন্ড পর্যন্ত। এ সময় চন্দ্রনাথ ধামে ১০-১২ লাখ পুণ্যার্থীর সমাগম হয়।
তিন দিনের এ মেলায় পুণ্যার্থীরা যেন নিরাপদে তীর্থ দর্শন ও পূজা-অর্চনা সম্পন্ন করতে পারেন, সে লক্ষ্যে দুপুরে সেনাবাহিনী, র্যাব, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে কাজ করছেন মেলা কমিটির নেতারা। সরেজমিন দেখা যায়, পুণ্য তিথি ঘিরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পুণ্যার্থীরা ধামে এসেছেন। বেশি পুণ্যার্থীর আগমন ঘটে মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর।
ভক্তরা মহাতীর্থে এসে নানা স্থানে আশ্রয় নিয়েছেন। সীতাকুণ্ড মোহন্ত আস্তানায় আশ্রয় নেয়া পুণ্যার্থী সন্ধ্যা সচন্দা দাশ বলেন, বরিশাল থেকে তিনি পরিবারের সঙ্গে এসেছেন এই মহাতীর্থে শম্ভুনাথ, চন্দ্রনাথ দর্শন করতে। শিব চতুর্দশী তিথি শুরু হলে ব্যাসকুণ্ডে পুণ্যস্নান শেষে মন্দিরে পূজা ও তীর্থ দর্শন করে মনের আশা পূরণ করতে চান। আরেক পুণ্যার্থী বলরাম রায় বলেন, ‘চন্দ্রনাথ ধামে আসতে পারা পরম সৌভাগ্যের বিষয়। আমি আসতে পেরেছি।’
পরিদর্শনকালে দেখা গেছে, মেলাকে কেন্দ্র করে এদিন পুরো তীর্থভূমিতে বসেছে অনেক দোকানপাট। সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ ধাম পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক চন্দন দাশ বলেন, ‘দেশ-বিদেশ থেকে আগত পুণ্যার্থীদের নিরাপত্তায় আমরা প্রশাসনকে সহযোগিতা করছি।’ সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফকরুল ইসলাম বলেন, মেলাটি সুষ্ঠু করতে সেনাবাহিনী, র্যাব, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও গোয়েন্দা কর্মকর্তারা কমিটির সঙ্গে কাজ করছেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
সীতাকুণ্ড ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আয়োজকরা জানান, বুধবার সকাল ১০টা ১১ মিনিট ২৫ সেকেন্ডে শুরু হয়ে তিথি থাকবে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৫৯ মিনিট ৫০ সেকেন্ড পর্যন্ত। এ সময় চন্দ্রনাথ ধামে ১০-১২ লাখ পুণ্যার্থীর সমাগম হয়।
তিন দিনের এ মেলায় পুণ্যার্থীরা যেন নিরাপদে তীর্থ দর্শন ও পূজা-অর্চনা সম্পন্ন করতে পারেন, সে লক্ষ্যে দুপুরে সেনাবাহিনী, র্যাব, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে কাজ করছেন মেলা কমিটির নেতারা। সরেজমিন দেখা যায়, পুণ্য তিথি ঘিরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পুণ্যার্থীরা ধামে এসেছেন। বেশি পুণ্যার্থীর আগমন ঘটে মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর।
ভক্তরা মহাতীর্থে এসে নানা স্থানে আশ্রয় নিয়েছেন। সীতাকুণ্ড মোহন্ত আস্তানায় আশ্রয় নেয়া পুণ্যার্থী সন্ধ্যা সচন্দা দাশ বলেন, বরিশাল থেকে তিনি পরিবারের সঙ্গে এসেছেন এই মহাতীর্থে শম্ভুনাথ, চন্দ্রনাথ দর্শন করতে। শিব চতুর্দশী তিথি শুরু হলে ব্যাসকুণ্ডে পুণ্যস্নান শেষে মন্দিরে পূজা ও তীর্থ দর্শন করে মনের আশা পূরণ করতে চান। আরেক পুণ্যার্থী বলরাম রায় বলেন, ‘চন্দ্রনাথ ধামে আসতে পারা পরম সৌভাগ্যের বিষয়। আমি আসতে পেরেছি।’
পরিদর্শনকালে দেখা গেছে, মেলাকে কেন্দ্র করে এদিন পুরো তীর্থভূমিতে বসেছে অনেক দোকানপাট। সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ ধাম পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক চন্দন দাশ বলেন, ‘দেশ-বিদেশ থেকে আগত পুণ্যার্থীদের নিরাপত্তায় আমরা প্রশাসনকে সহযোগিতা করছি।’ সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফকরুল ইসলাম বলেন, মেলাটি সুষ্ঠু করতে সেনাবাহিনী, র্যাব, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও গোয়েন্দা কর্মকর্তারা কমিটির সঙ্গে কাজ করছেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন