
মেহেরপুরের গাংনীতে গোরস্থানের গেট ভাঙা নিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে হৃদয় হোসেন (২৪) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার রামনগর বাজারে এ ঘটনা ঘটে। হৃদয় হোসেন চরগোয়াল গ্রামের দিনমজুর শাহাদাত হোসেনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, কয়েকদিন আগে রামনগর গ্রামের মিরাজুল ইসলাম ওরফে মিরা নামের এক ব্যক্তি ট্রাক্টর নিয়ে মাঠে যান। ট্রলি ঘোরাতে গিয়ে গোরস্থানের গেটের কিছু অংশ ভেঙে যায়। তার ক্ষতিপূরণ দাবিতে চরগোয়াল গ্রামের লোকজন দুপুরে রামনগর গ্রামের বাজারে যায়। এক পর্যায়ে ট্রাক্টরের চাবি কেড়ে নেয় কয়েকজন। এসময় জান্নাত অটো নামের একটি দোকানে বসে মীমাংসার আলোচনা চলছিল। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে আহত হন চরগোয়াল গ্রামের হৃদয় ও জান্নাত অটোর মালিক জান্নাত আলীসহ কয়েকজন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে বামন্দীর একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে হৃদয় মারা যান।
এ খবর পেয়ে চরগোয়াল গ্রামের লোকজন সংঘবদ্ধ হয়ে গিয়ে জান্নাত অটোতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এতে দুটি মোটরসাইকেল ও দোকানের সব কিছু পুড়ে যায়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
মেহেরপুর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল করিম জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারে মাঠে নেমেছে পুলিশ।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, কয়েকদিন আগে রামনগর গ্রামের মিরাজুল ইসলাম ওরফে মিরা নামের এক ব্যক্তি ট্রাক্টর নিয়ে মাঠে যান। ট্রলি ঘোরাতে গিয়ে গোরস্থানের গেটের কিছু অংশ ভেঙে যায়। তার ক্ষতিপূরণ দাবিতে চরগোয়াল গ্রামের লোকজন দুপুরে রামনগর গ্রামের বাজারে যায়। এক পর্যায়ে ট্রাক্টরের চাবি কেড়ে নেয় কয়েকজন। এসময় জান্নাত অটো নামের একটি দোকানে বসে মীমাংসার আলোচনা চলছিল। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে আহত হন চরগোয়াল গ্রামের হৃদয় ও জান্নাত অটোর মালিক জান্নাত আলীসহ কয়েকজন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে বামন্দীর একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে হৃদয় মারা যান।
এ খবর পেয়ে চরগোয়াল গ্রামের লোকজন সংঘবদ্ধ হয়ে গিয়ে জান্নাত অটোতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এতে দুটি মোটরসাইকেল ও দোকানের সব কিছু পুড়ে যায়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
মেহেরপুর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল করিম জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারে মাঠে নেমেছে পুলিশ।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে