
কাপ্তাই হ্রদের পানির স্তর নেমে যাওয়ায় দেশের একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন কমেছে। পানিনির্ভর কর্ণফুলী বিদ্যুৎকেন্দ্রটির পাঁচটি ইউনিটের দৈনিক উৎপাদন সক্ষমতা ২৪২ মেগাওয়াট। এখন এর বিপরীতে উৎপাদন হচ্ছে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত প্রতিদিন ৪০ মেগাওয়াট করে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে দেশের সবচেয়ে সাশ্রয়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে।
কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র সূত্র জানায়, হ্রদে বর্তমানে যে পরিমাণ পানি আছে, তা ব্যবহার করে ৪০ মেগাওয়াটের বেশি উৎপাদনের সুযোগ রয়েছে; কিন্তু বছরভর বিদ্যুৎ উৎপাদন অব্যাহত রাখতে পানি সংরক্ষণে উৎপাদন কমানো হয়েছে। মার্চ-এপ্রিলের দিকে হ্রদের পানি আরও কমতে পারে। এতে ওই সময় বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা আছে। সে ক্ষেত্রে পানিস্বল্পতায় উৎপাদন নামতে পারে ২৫ থেকে ৩০ মেগাওয়াটে।
কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণকক্ষ (কন্ট্রোল রুম) সূত্রে জানা যায়, পানির পরিমাপে ব্যবহার করা হয় রুল কার্ড। এই কার্ডের হিসাবে বর্তমানে হ্রদে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে সাড়ে ৪ মিনস সি লেভেল (এমএসএল) পানি কম রয়েছে।
এ অবস্থায় ভারি বৃষ্টিপাত প্রয়োজন। কিন্তু এখন পর্যন্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম বা রাঙামাটিতে ভারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেয়নি আবহাওয়া অধিদপ্তর। ফলে এ মুহূর্তে হ্রদের পানি বৃদ্ধির কোনো সম্ভাবনা নেই।
কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক (তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী) এটিএম আব্দুজ্জাহের বলেন, পাঁচটি ইউনিটের মধ্যে বর্তমানে একটি ইউনিট (১ নম্বর জেনারেটর) দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে ৪০ মেগাওয়াট। হ্রদের পানি কমতে থাকায় আপাতত উৎপাদন বাড়ানোর সুযোগ নেই। বৃষ্টিপাত না হলেও উৎপাদন আর কমানোর পরিকল্পনাও এখন নেই।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত প্রতিদিন ৪০ মেগাওয়াট করে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে দেশের সবচেয়ে সাশ্রয়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে।
কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র সূত্র জানায়, হ্রদে বর্তমানে যে পরিমাণ পানি আছে, তা ব্যবহার করে ৪০ মেগাওয়াটের বেশি উৎপাদনের সুযোগ রয়েছে; কিন্তু বছরভর বিদ্যুৎ উৎপাদন অব্যাহত রাখতে পানি সংরক্ষণে উৎপাদন কমানো হয়েছে। মার্চ-এপ্রিলের দিকে হ্রদের পানি আরও কমতে পারে। এতে ওই সময় বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা আছে। সে ক্ষেত্রে পানিস্বল্পতায় উৎপাদন নামতে পারে ২৫ থেকে ৩০ মেগাওয়াটে।
কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণকক্ষ (কন্ট্রোল রুম) সূত্রে জানা যায়, পানির পরিমাপে ব্যবহার করা হয় রুল কার্ড। এই কার্ডের হিসাবে বর্তমানে হ্রদে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে সাড়ে ৪ মিনস সি লেভেল (এমএসএল) পানি কম রয়েছে।
এ অবস্থায় ভারি বৃষ্টিপাত প্রয়োজন। কিন্তু এখন পর্যন্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম বা রাঙামাটিতে ভারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেয়নি আবহাওয়া অধিদপ্তর। ফলে এ মুহূর্তে হ্রদের পানি বৃদ্ধির কোনো সম্ভাবনা নেই।
কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক (তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী) এটিএম আব্দুজ্জাহের বলেন, পাঁচটি ইউনিটের মধ্যে বর্তমানে একটি ইউনিট (১ নম্বর জেনারেটর) দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে ৪০ মেগাওয়াট। হ্রদের পানি কমতে থাকায় আপাতত উৎপাদন বাড়ানোর সুযোগ নেই। বৃষ্টিপাত না হলেও উৎপাদন আর কমানোর পরিকল্পনাও এখন নেই।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে