
রাঙামাটির সাজেক ভ্যালিতে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) এই বিকালে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর আগেই পুড়ে গেছে ৬০-৭০টি রিসোর্ট-কটেজ-রেস্তোরাঁ।
জানা যায়, দুপুর ১টার দিকে সাজেকের রুইলুই এলাকায় অবস্থিত কটেজপল্লীর অবকাশ কটেজে আগুনের সূত্রপাত হয়। পাহাড়ের শীর্ষে অবস্থিত এই পর্যটনকেন্দ্রের আশপাশে অগ্নিনির্বাপণের কোনও ব্যবস্থা না থাকায় দ্রুতই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে পুড়ে যেতে থাকে একের পর এক রিসোর্ট, কটেজ ও রেস্তোরাঁ। সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা নানাভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে।
রাঙামাটির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রুহুল আমিন জানান, ঘটনাস্থলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আছেন। আগুন কীভাবে লেগেছে সেটি এখনও জানা যায়নি, এই বিষয়ে তদন্ত টিম কাজ করছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত রিসোর্ট, দোকান ও ঘরবাড়িসহ আনুমানিক ৫০ থেকে ৭০টি স্থাপনা পুড়ে গেছে। এখনও গননার কাজ চলছে। শেষে বিস্তারিত জানানো যাবে।
তিনি আরও জানান, দুপুর ১টার দিকে আগুন লাগলেও বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। পানি স্বল্পতার কারণে আগুন নেভাতে সময় লাগে।
দুপুর ৩টা পর্যন্ত পুড়েছে ইকোভ্যালি, অবকাশ, মেঘছুট, টিজিবি লুসাই, নীল পাহাড়, টংঠং, অধরা, মেডভেঞ্চার, শৈলকুটির, ফদাংথাং ও চাঁদের বাড়ি রিসোর্ট। আর রেস্তোরাঁর মধ্যে মনটানা, চিলেকোঠা ও মেঘপাই।
এর আগে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরিন আক্তার জানিয়েছেন, খাগড়াছড়ি সদর থেকে দুটি ইউনিট এবং দীঘিনালা থেকে একটি ইউনিট সাজেকে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে। ফায়ার সার্ভিস এলেও সাজেকে পানি না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে তিনি বলেন, এখনও কতটা পুড়েছে তার সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি, তবে আনুমানিক ৬০-৭০টি রিসোর্ট আগুনে পুড়ে গেছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
জানা যায়, দুপুর ১টার দিকে সাজেকের রুইলুই এলাকায় অবস্থিত কটেজপল্লীর অবকাশ কটেজে আগুনের সূত্রপাত হয়। পাহাড়ের শীর্ষে অবস্থিত এই পর্যটনকেন্দ্রের আশপাশে অগ্নিনির্বাপণের কোনও ব্যবস্থা না থাকায় দ্রুতই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে পুড়ে যেতে থাকে একের পর এক রিসোর্ট, কটেজ ও রেস্তোরাঁ। সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা নানাভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে।
রাঙামাটির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রুহুল আমিন জানান, ঘটনাস্থলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আছেন। আগুন কীভাবে লেগেছে সেটি এখনও জানা যায়নি, এই বিষয়ে তদন্ত টিম কাজ করছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত রিসোর্ট, দোকান ও ঘরবাড়িসহ আনুমানিক ৫০ থেকে ৭০টি স্থাপনা পুড়ে গেছে। এখনও গননার কাজ চলছে। শেষে বিস্তারিত জানানো যাবে।
তিনি আরও জানান, দুপুর ১টার দিকে আগুন লাগলেও বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। পানি স্বল্পতার কারণে আগুন নেভাতে সময় লাগে।
দুপুর ৩টা পর্যন্ত পুড়েছে ইকোভ্যালি, অবকাশ, মেঘছুট, টিজিবি লুসাই, নীল পাহাড়, টংঠং, অধরা, মেডভেঞ্চার, শৈলকুটির, ফদাংথাং ও চাঁদের বাড়ি রিসোর্ট। আর রেস্তোরাঁর মধ্যে মনটানা, চিলেকোঠা ও মেঘপাই।
এর আগে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরিন আক্তার জানিয়েছেন, খাগড়াছড়ি সদর থেকে দুটি ইউনিট এবং দীঘিনালা থেকে একটি ইউনিট সাজেকে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে। ফায়ার সার্ভিস এলেও সাজেকে পানি না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে তিনি বলেন, এখনও কতটা পুড়েছে তার সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি, তবে আনুমানিক ৬০-৭০টি রিসোর্ট আগুনে পুড়ে গেছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে