
দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর পুনরায় চালু হতে যাচ্ছে 'ঢাকা নগর পরিবহন' ব্যবস্থা। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বাস রুট রেশনালাইজেশনের আওতায় ২১নং রুট অর্থাৎ গাবতলী থেকে চাষাড়া পর্যন্ত ৩৫টি এসি বাস দিয়ে গ্রিন ক্লাস্টারের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করবে বোরাক পরিবহন।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বাস রুট রেশনালাইজেশন প্রকল্প পরিচালক ধ্রুব আলম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আগামী এক মাসের মধ্যে আরও ১৫টি বাস যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। এই রুটে বাসের প্রতি কিলোমিটার ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে পাঁচ টাকা, আর ন্যূনতম ভাড়া ধরা হয়েছে ২০ টাকা। ঈদের পর আরও দুটি রুট চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
মঙ্গলবার সংসদ ভবনের সামনে থেকে সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এই কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন জানিয়ে ধ্রুব আলম বলেন, এ সময় সড়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, ডিটিসিএ, ডিএমপি, বিআরটিএ, বিআরটিসি ও ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) সূত্র জানিয়েছে, পরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকায় ৯টি ভিন্ন রঙের বাস চালুর কথা থাকলেও শুরুতে চালু হচ্ছে গ্রিন ক্লাস্টার। এই ক্লাস্টারের সংশোধিত রুট নম্বর ২১, যা আগে রেড ক্লাস্টারের ১১ নম্বর রুটের সঙ্গে ৯০ শতাংশ মিল ছিল। এই রুটের মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৩১ কিলোমিটার।
ডিটিসিএ জানিয়েছে, বর্তমানে এই রুটে ৭০টির বেশি বাস চললেও, রেশনালাইজেশন পরিকল্পনা অনুযায়ী বাসের চাহিদা ৫০টি নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে প্রয়োজন অনুযায়ী তা কমবেশি করা হতে পারে।
গ্রিন ক্লাস্টারের রুটের সম্ভাব্য স্টপেজগুলো হলো— গাবতলী, টেকনিক্যাল, কল্যাণপুর, শ্যামলী, কলেজগেট, আসাদগেট, ধানমন্ডি ২৭, কলাবাগান, ধানমন্ডি ৪, সাইন্সল্যাব, শাহবাগ, মৎস্য ভবন, প্রেস ক্লাব, গুলিস্তান, হানিফ ফ্লাইওভার, কাজলা, সাইন বোর্ড, জালকুরি, শিবু মার্কেট এবং চাষাড়া।
নতুন এই বাস সার্ভিস ই-টিকিটের মাধ্যমে পরিচালিত হবে, যেখানে যাত্রীরা নির্ধারিত স্টপেজ থেকে টিকিট কেটে বাসে উঠতে পারবেন। নির্ধারিত স্টপেজ ছাড়া অন্য কোথাও বাস থামবে না এবং যাত্রী ওঠা-নামা করতে পারবে না। বাসের অভ্যন্তরে নির্ধারিত ভাড়ার তালিকা প্রদর্শনের জন্য টানানো থাকবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বাস রুট রেশনালাইজেশন প্রকল্প পরিচালক ধ্রুব আলম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আগামী এক মাসের মধ্যে আরও ১৫টি বাস যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। এই রুটে বাসের প্রতি কিলোমিটার ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে পাঁচ টাকা, আর ন্যূনতম ভাড়া ধরা হয়েছে ২০ টাকা। ঈদের পর আরও দুটি রুট চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
মঙ্গলবার সংসদ ভবনের সামনে থেকে সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এই কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন জানিয়ে ধ্রুব আলম বলেন, এ সময় সড়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, ডিটিসিএ, ডিএমপি, বিআরটিএ, বিআরটিসি ও ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) সূত্র জানিয়েছে, পরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকায় ৯টি ভিন্ন রঙের বাস চালুর কথা থাকলেও শুরুতে চালু হচ্ছে গ্রিন ক্লাস্টার। এই ক্লাস্টারের সংশোধিত রুট নম্বর ২১, যা আগে রেড ক্লাস্টারের ১১ নম্বর রুটের সঙ্গে ৯০ শতাংশ মিল ছিল। এই রুটের মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৩১ কিলোমিটার।
ডিটিসিএ জানিয়েছে, বর্তমানে এই রুটে ৭০টির বেশি বাস চললেও, রেশনালাইজেশন পরিকল্পনা অনুযায়ী বাসের চাহিদা ৫০টি নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে প্রয়োজন অনুযায়ী তা কমবেশি করা হতে পারে।
গ্রিন ক্লাস্টারের রুটের সম্ভাব্য স্টপেজগুলো হলো— গাবতলী, টেকনিক্যাল, কল্যাণপুর, শ্যামলী, কলেজগেট, আসাদগেট, ধানমন্ডি ২৭, কলাবাগান, ধানমন্ডি ৪, সাইন্সল্যাব, শাহবাগ, মৎস্য ভবন, প্রেস ক্লাব, গুলিস্তান, হানিফ ফ্লাইওভার, কাজলা, সাইন বোর্ড, জালকুরি, শিবু মার্কেট এবং চাষাড়া।
নতুন এই বাস সার্ভিস ই-টিকিটের মাধ্যমে পরিচালিত হবে, যেখানে যাত্রীরা নির্ধারিত স্টপেজ থেকে টিকিট কেটে বাসে উঠতে পারবেন। নির্ধারিত স্টপেজ ছাড়া অন্য কোথাও বাস থামবে না এবং যাত্রী ওঠা-নামা করতে পারবে না। বাসের অভ্যন্তরে নির্ধারিত ভাড়ার তালিকা প্রদর্শনের জন্য টানানো থাকবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে