বাংলা স্কুপ, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
চিকিৎসক ও চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত সবার নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন বিএনপি।
দলটির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানান।
বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক মুহম্মদ মুনির হোসেন প্রেরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডাক্তার ও চিকিৎসা দেয়া কর্মচারী-কর্মকর্তাদের উপর হামলা হওয়া একটা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। ৫ আগস্ট স্বৈরাচার পতনের পর রুটিন করে হাসপাতালে হামলা হচ্ছে৷ তারই ধারাবাহিকতায় শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হামলার ঘটনা ঘটলো গত ২৭ সেপ্টেম্বর। একজন শিশু মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিশু বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার সাইফা মোহসেনা প্রিমাকে শারিরীকভাবে লাঞ্ছিত করেন রোগীর স্বজনরা৷ একই সময় ইন্টার্ন চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য সংশ্লিষ্টরাও লাঞ্ছিত হন। রোগীর স্বজনদের তাণ্ডবে এক ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। একজন নারী চিকিৎসককে এভাবে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অমানবিক।
ডা. রফিকুল ইসলাম বলেন, কোনো রোগীর মৃত্যুই কাম্য নয় এবং একজন চিকিৎসক তার সর্বোচ্চ দিয়ে রোগীকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন। তারপরও এরকম ঘটনা বারবার ঘটে যাচ্ছে যা গভীর উদ্বেগের। বারবার দাবি ও আন্দোলনের পরও চিকিৎসক ও হাসপাতালে নিরাপত্তা বিধানে ব্যর্থ হচ্ছে সংশ্লিষ্টরা। এর দায়ভার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নিতে হবে।
অবিলম্বে চিকিৎসক ও চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত সবার নিরাপত্তার এবং এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক। একইসঙ্গে, দ্রুত বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে ও স্বাস্থ্যবিভাগের সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের অংশগ্রহণে রোগী ও চিকিৎসাবান্ধব স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন ও তার যথাযথ প্রয়োগের জন্য সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।
সবি/এসকে
চিকিৎসক ও চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত সবার নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন বিএনপি।
দলটির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানান।
বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক মুহম্মদ মুনির হোসেন প্রেরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডাক্তার ও চিকিৎসা দেয়া কর্মচারী-কর্মকর্তাদের উপর হামলা হওয়া একটা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। ৫ আগস্ট স্বৈরাচার পতনের পর রুটিন করে হাসপাতালে হামলা হচ্ছে৷ তারই ধারাবাহিকতায় শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হামলার ঘটনা ঘটলো গত ২৭ সেপ্টেম্বর। একজন শিশু মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিশু বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার সাইফা মোহসেনা প্রিমাকে শারিরীকভাবে লাঞ্ছিত করেন রোগীর স্বজনরা৷ একই সময় ইন্টার্ন চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য সংশ্লিষ্টরাও লাঞ্ছিত হন। রোগীর স্বজনদের তাণ্ডবে এক ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। একজন নারী চিকিৎসককে এভাবে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অমানবিক।
ডা. রফিকুল ইসলাম বলেন, কোনো রোগীর মৃত্যুই কাম্য নয় এবং একজন চিকিৎসক তার সর্বোচ্চ দিয়ে রোগীকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন। তারপরও এরকম ঘটনা বারবার ঘটে যাচ্ছে যা গভীর উদ্বেগের। বারবার দাবি ও আন্দোলনের পরও চিকিৎসক ও হাসপাতালে নিরাপত্তা বিধানে ব্যর্থ হচ্ছে সংশ্লিষ্টরা। এর দায়ভার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নিতে হবে।
অবিলম্বে চিকিৎসক ও চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত সবার নিরাপত্তার এবং এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক। একইসঙ্গে, দ্রুত বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে ও স্বাস্থ্যবিভাগের সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের অংশগ্রহণে রোগী ও চিকিৎসাবান্ধব স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন ও তার যথাযথ প্রয়োগের জন্য সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।
সবি/এসকে