
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুটি ডেটলাইন নিয়ে এগুচ্ছে নির্বাচন কমিশন। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন, অথবা ঐকমত্যের ভিত্তিতে বড় ধরনের সংস্কার হলে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে।
রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) কক্সবাজার জেলায় ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিষয়ে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় একথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, নির্বাচন কমিশন সবাইকে নিয়ে একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে চায়। যাতে এ নির্বাচন ৯১, ৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচনের মতো বিশ্বাসযোগ্য ও আর্ন্তজাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হয়। এক্ষেত্রে সবার সম্পৃক্ততা ও সহযোগিতা প্রয়োজন।
আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন- সাংবাদিকদের এমন এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর এ বিতর্কে আমরা যেতে চাই না। আপাতত নির্বাচন কমিশনের প্রথম লক্ষ্য হচ্ছে একটি নির্ভুল ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা। বিদ্যমান তালিকায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার আছে। তাদের বাদ দিতে হবে। এছাড়াও নতুন ভোটারের সংখ্যা বাড়বে। তাদের যুক্ত করতে হবে।
আগামী নির্বাচনের জন্য চূড়ান্ত ভোটার তালিকা জুন নাগাদ পাওয়া যাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, বর্তমান প্রশাসনে যারা পক্ষপাতহীন নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবেন তাদের উপরেই নির্বাচন কমিশন আস্থা রাখতে চায়। নির্বাচন কমিশন কোনো অন্যায় চাপ ও অন্যায় সিদ্ধান্ত দেবেও না, মেনে নেবেও না। এ সময় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিতদের আইন অনুযায়ী কাজ করার নির্দেশনা ও পাশে থাকারও প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকগণ ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) কক্সবাজার জেলায় ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিষয়ে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় একথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, নির্বাচন কমিশন সবাইকে নিয়ে একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে চায়। যাতে এ নির্বাচন ৯১, ৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচনের মতো বিশ্বাসযোগ্য ও আর্ন্তজাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হয়। এক্ষেত্রে সবার সম্পৃক্ততা ও সহযোগিতা প্রয়োজন।
আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন- সাংবাদিকদের এমন এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর এ বিতর্কে আমরা যেতে চাই না। আপাতত নির্বাচন কমিশনের প্রথম লক্ষ্য হচ্ছে একটি নির্ভুল ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা। বিদ্যমান তালিকায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার আছে। তাদের বাদ দিতে হবে। এছাড়াও নতুন ভোটারের সংখ্যা বাড়বে। তাদের যুক্ত করতে হবে।
আগামী নির্বাচনের জন্য চূড়ান্ত ভোটার তালিকা জুন নাগাদ পাওয়া যাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, বর্তমান প্রশাসনে যারা পক্ষপাতহীন নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবেন তাদের উপরেই নির্বাচন কমিশন আস্থা রাখতে চায়। নির্বাচন কমিশন কোনো অন্যায় চাপ ও অন্যায় সিদ্ধান্ত দেবেও না, মেনে নেবেও না। এ সময় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিতদের আইন অনুযায়ী কাজ করার নির্দেশনা ও পাশে থাকারও প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকগণ ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে