
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেছেন, ‘জামায়াত সবারই মিত্র ছিল। একেক সময় জামায়াত তাদের মিত্র পরিবর্তন করেছে। তারা স্বৈরচারের মিত্রও ছিল। সবার মিত্র ছিল। যারা বারবার মিত্রতা বদলায় আমি তাদের বলি, সুবিধাবাদী দল। তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক থাকতে পারে না।’
রঞববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়নে জেলার ছয় ইউনিটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘আমাদের দীর্ঘদিনের আন্দোলনের ফলে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ পালিয়ে গেছে। নতুন একটি অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আছে। তাদের আমরা অনেক সময় দিয়েছি। তারা যে সংস্কার করার করবেন। সংস্কার শেষে নির্বাচন দেন। যাতে করে একটি জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা লাভ করতে পারে। যে আন্দোলন আমরা করে যাচ্ছি, সে আন্দোলন আমাদের অব্যাহত রয়েছে। একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের আগপর্যন্ত আমাদের এ আন্দোলন অব্যহত থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দরকার একটি রাজনৈতিক সরকার। একটি গণতান্ত্রিক দল। দেশের অর্থনীতি চালু রাখতে নির্বাচিত সরকারের কোনও বিকল্প নেই। নির্বাচিত সরকারই একটি ভঙ্গুর দেশ সংস্কার করতে পারে। একটি ঘরের অবকাঠামো ঠিক না করে দরজা-জানালা যেমন ঠিক করা যায় না। তেমনি জাতীয় সংসদ নির্বাচন না করে স্থানীয় সংসদ নির্বাচন করার যুক্তি নেই। যারা আগে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন চায়, আমরা মনে করি এটা একটা ষড়যন্ত্র। আমরা ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে নেই।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. সৈয়দ হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান ও মাহাবুবুল হক নান্নু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হায়দার আলী লেলিন, জীবা আমিনা আল গাজী, সাবেক সংসদ সদস্য ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো, জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেনসহ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি এবং ছয় ইউনিটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
রঞববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়নে জেলার ছয় ইউনিটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘আমাদের দীর্ঘদিনের আন্দোলনের ফলে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ পালিয়ে গেছে। নতুন একটি অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আছে। তাদের আমরা অনেক সময় দিয়েছি। তারা যে সংস্কার করার করবেন। সংস্কার শেষে নির্বাচন দেন। যাতে করে একটি জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা লাভ করতে পারে। যে আন্দোলন আমরা করে যাচ্ছি, সে আন্দোলন আমাদের অব্যাহত রয়েছে। একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের আগপর্যন্ত আমাদের এ আন্দোলন অব্যহত থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দরকার একটি রাজনৈতিক সরকার। একটি গণতান্ত্রিক দল। দেশের অর্থনীতি চালু রাখতে নির্বাচিত সরকারের কোনও বিকল্প নেই। নির্বাচিত সরকারই একটি ভঙ্গুর দেশ সংস্কার করতে পারে। একটি ঘরের অবকাঠামো ঠিক না করে দরজা-জানালা যেমন ঠিক করা যায় না। তেমনি জাতীয় সংসদ নির্বাচন না করে স্থানীয় সংসদ নির্বাচন করার যুক্তি নেই। যারা আগে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন চায়, আমরা মনে করি এটা একটা ষড়যন্ত্র। আমরা ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে নেই।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. সৈয়দ হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান ও মাহাবুবুল হক নান্নু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হায়দার আলী লেলিন, জীবা আমিনা আল গাজী, সাবেক সংসদ সদস্য ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো, জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেনসহ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি এবং ছয় ইউনিটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে